ওসমানীনগরে শিশু ও কিশোরী
ধর্ষিত
সোমবার, ০৫ সেপ্টেম্বর
২০১৭: সিলেটের ওসমানীনগরে এক শিশু ও এক
কিশোরী ধর্ষিত হয়েছেন। ধর্ষিতা দুইজনকে ওসমানী
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওসিসি বিভাগে চিকিৎসা
দেয়া হচ্ছে।
জানা যায়, ঈদের আগের দিন শুক্রবার (১লা সেপ্টেম্বর)
ওসমানীনগর উপজেলার উসমানপুর ইউনিয়নের পড়িয়ারখাই
গ্রামে তৃতীয় শ্রেণীর এক ছাত্রী ও একই দিন
উপজেলার দয়ামীর ইউনিয়নের খাপন গ্রামে এক
কিশোরী ধর্ষিত হন। খাপন গ্রামে কিশোরীকে
ধর্ষণের ঘটনায় শিহাব নামের এক যুবককে গ্রেফতার
করেছে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, শুক্রবার বিকেলে পড়িয়ারখাই গ্রামের আছাব
আলীর বাড়িতে খেলতে আসে পাশের বাড়ির তৃতীয়
শ্রেণী পড়ুয়া এক শিশু। ওই সময় আছাব আলী শিশুকে
ধর্ষণ করে। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় শিশুটিকে ওসমানী
হাসপাতালের ওসিসিতে ভর্তি করা হয়। ধর্ষণের ঘটনার পর
থেকে আছাব আত্মগোপনে রয়েছে।
এদিকে, দয়ামীর ইউনিয়নের খাপন গ্রামের একটি বাড়িতে
গৃহকর্মীর কাজ করতো এক কিশোরী। বিয়ের
প্রলোভন দিয়ে শিহাব উদ্দিন নামের পাশের বাড়ির এক
যুবক তাকে একাধিকার ধর্ষণ করে। একপর্যায়ে
কিশোরীটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে তার গর্ভপাত ঘটায়
শিহাব। কিন্তু পরবর্তীতে বিয়েতে অস্বীকৃতি জানালে
১ সেপ্টেম্বর নির্যাতিতা কিশোরী বাদি হয়ে থানায় মামলা
দিলে পুলিশ শিহাবকে গ্রেফতার করে জেলহাজতে
পাঠায়।
ওসমানীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. সহিদ উল্যাহ জানান,
ওসমানীনগরে কিশোরী ধর্ষণের ঘটনায়
অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে। শিশু ধর্ষণের
ঘটনার আসামীকে গ্রেফতারে পুলিশ তৎপর রয়েছে।
ধর্ষিত
সোমবার, ০৫ সেপ্টেম্বর
২০১৭: সিলেটের ওসমানীনগরে এক শিশু ও এক
কিশোরী ধর্ষিত হয়েছেন। ধর্ষিতা দুইজনকে ওসমানী
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওসিসি বিভাগে চিকিৎসা
দেয়া হচ্ছে।
জানা যায়, ঈদের আগের দিন শুক্রবার (১লা সেপ্টেম্বর)
ওসমানীনগর উপজেলার উসমানপুর ইউনিয়নের পড়িয়ারখাই
গ্রামে তৃতীয় শ্রেণীর এক ছাত্রী ও একই দিন
উপজেলার দয়ামীর ইউনিয়নের খাপন গ্রামে এক
কিশোরী ধর্ষিত হন। খাপন গ্রামে কিশোরীকে
ধর্ষণের ঘটনায় শিহাব নামের এক যুবককে গ্রেফতার
করেছে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, শুক্রবার বিকেলে পড়িয়ারখাই গ্রামের আছাব
আলীর বাড়িতে খেলতে আসে পাশের বাড়ির তৃতীয়
শ্রেণী পড়ুয়া এক শিশু। ওই সময় আছাব আলী শিশুকে
ধর্ষণ করে। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় শিশুটিকে ওসমানী
হাসপাতালের ওসিসিতে ভর্তি করা হয়। ধর্ষণের ঘটনার পর
থেকে আছাব আত্মগোপনে রয়েছে।
এদিকে, দয়ামীর ইউনিয়নের খাপন গ্রামের একটি বাড়িতে
গৃহকর্মীর কাজ করতো এক কিশোরী। বিয়ের
প্রলোভন দিয়ে শিহাব উদ্দিন নামের পাশের বাড়ির এক
যুবক তাকে একাধিকার ধর্ষণ করে। একপর্যায়ে
কিশোরীটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে তার গর্ভপাত ঘটায়
শিহাব। কিন্তু পরবর্তীতে বিয়েতে অস্বীকৃতি জানালে
১ সেপ্টেম্বর নির্যাতিতা কিশোরী বাদি হয়ে থানায় মামলা
দিলে পুলিশ শিহাবকে গ্রেফতার করে জেলহাজতে
পাঠায়।
ওসমানীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. সহিদ উল্যাহ জানান,
ওসমানীনগরে কিশোরী ধর্ষণের ঘটনায়
অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে। শিশু ধর্ষণের
ঘটনার আসামীকে গ্রেফতারে পুলিশ তৎপর রয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন