রবিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৭

আম্বরখানায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ ও অটোরিক্সা শ্রমিকদের সংঘর্ষ: আহত ৬ #আলোকচিত্রী :মুছলিম আলী

মুছলিম আলী, নিজস্ব প্রতিবেদক ::
নগরীর আম্বরখানা পয়েন্টে ছাত্রলীগ কর্মী সম্রাটকে নানা সময় নানানভাবে সিএনজি অটোরিকশা চালকরা ঠাট্টা করায় শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় ছাত্রলীগ কর্মী সম্রাট, শাকিলসহ কয়েকজন কর্মীর সাথে অটোরিক্সা শ্রমিকদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় সম্রাটসহ উভয় পক্ষের ৬জন আহত হয়। আহত অবস্থায় তাদেরকে ওসমানী মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এসময় আম্বরখানা স্ট্যান্ডের চেয়ারম্যান শ্রমিকনেতা আব্দুর রহমানকে ও মারধর করে গুরুতর আহত করা হয়। তাৎক্ষণিকভাবে সবার নাম জানা যায় নি।
এদিকে ঘটনার জের ধরে অটোরিক্সা শ্রমিকরা আম্বরখানা স্ট্যান্ড অবরোধ করে রাখে। পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
কোতোয়ালী থানার এসআই শফিক আহমদ জানান, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি শান্ত করি।
এ ঘটনায় তদন্তপূর্বক যারা দোষী হবে তাদের বিরুদ্ধে আইনত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।



[৪৩৩ বার পঠিত ]

সিলেট জেলা ও মহানগর ছাত্রদলের কর্মসূচি পালিত। #আলোকচিত্রী :মুছলিম আলী


মুছলিম আলী, নিজস্ব প্রতিবেদক ::
বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৫৩তম জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের সাধারণ সম্পাদক আকরামুল হাসান মিন্টুকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে শনিবার (১৮ নভেম্বর) সিলেট নগরীতে সিলেট জেলা ও মহানগর ছাত্রদল মিছিল শেষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়।
লামাবাজার থেকে শুরু করে নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে রেজিষ্টারী মাঠে সিলেট মহানগর বিএনপির আনন্দ সভায় মিলিত হয়।
মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহ-সাংঠনিক সম্পাদক ফজলে রাব্বী আহসানের সভাপতিত্বে ও মহানগর ছাত্রদলের সাবেক বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়ক সম্পাদক জিলুর রহমান জিলু এবং মদন মোহন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক রেজাউল ইসলাম সুমন যৌথ পরিচালনায় কর্মসূচিতে বক্তর্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন- মদন মোহন মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক তোফায়েল আহমদ, সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস ছালাম টিপু, জেলা ছাত্রদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক কৃষ্ণ ঘোষ, মহানগর ছাত্রদলের সিনিয়র সদস্য জাবেদ সিদ্দীকি, তপু বিশ্বাস, সুমন আহমদ, হাসান আহমদ, তুহিন আহমদ, সেলিম আহমদ, ইমন আহমদ, বিজয়, ইউনুস, সুহেল, সুহিন, তুহিন দাস, সাবেক সহ-কীড়া সম্পাদক আব্দুল মুহিত নান্নু, রুমন আহমদ, মুমিন আহমদ, সবুজ আহমদ, জাহেদ আহমদ, সাহেদ আহমদ, দুলাল দাস, খালেদ আহমদ, মারুফ আহমদ, সুহেল ফারুক, কাওসার আহমদ, রোহিত পাল, মান্না দেব, ছালিক আহমদ, আদিল আহমদ রিমন, শাহরিয়ার মাহমুদ, নুরুল ইসলাম নুরু, মিন্টু দাস, আমির আহমদ, জুম্মান আহমদ, নুরুজ্জামান, সুজাত আহমদ, মকসুদ আহমদ চৌধুরী, ভৌমিক রায়, তীর্থ ঘোষ, ইব্রাহিম খলিল, স্বপন আহমদ, সায়েল আহমদ, তানভীর আহমদ, জাকির আহমদ, তানভীর হোসেন, কামরুল ইসলাম, কাওসার আহমদ, ফয়জুর আহমদ, রায়হান আহমদ, জুবের আহমদ, সাইদুল ইসলাম, সাজন আহমদ, জয়নাল আহমদ প্রমুখ।


[৩৩১ বার পঠিত ]

এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে অগ্নিসংযোগে ছাত্রলীগ: গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি


মুছলিম আলী, নিজস্ব প্রতিবেদক ::
সিলেটের এমসি কলেজের ছাত্রাবাস পোড়ানোর ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীসহ ২৯ জনের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পেয়েছে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি।
সিলেট মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতের অতিরিক্ত পিপি মাহফুজুর রহমান জানান, বুধবার বিচার বিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে। বৃহস্পতিবার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম উম্মে সারাবন তহুরা আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
পরোয়ানাগুলো সংশ্লিষ্ট থানায় পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে বলে জানান মাহফুজুর।
২০১২ সালের ৮ জুলাই ছাত্রশিবির ও ছাত্রলীগের সংঘর্ষের জেরে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয় শত বছরের ঐতিহ্যবাহী এমসি কলেজ ছাত্রাবাস। আগুণ দেওয়ার ঘটনার ভিডিওচিত্রে ছাত্রলীগ কর্মীদের দেখা গেলেও পুলিশের তদন্তে উঠে আসেনি তাদের নাম। পুলিশ, সিআইডি ও পিবিআইয়ের তদন্তের পর বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
ছাত্রলীগ ও ছাত্র শিবিরের বিরোধের কারণে এই নাশকতা চালানো হয়েছে বলেও বিচার বিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদনে ওঠে এসেছে।
তদন্তের পর্যালোচনায় বলা হয়েছে, ছাত্রাবাস পোড়ানোর মামলার বাদীসহ সাক্ষীদের জবানবন্দি ফের গ্রহণ করা হয়। ফলে সাক্ষীদের মৌখিক সাক্ষ্য, ভিডিও ফুটেজ, স্থিরচিত্র, জেলা প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন পর্যালোচনায় এটাই প্রমাণিত হয় যে, এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ছাত্রলীগ ও ছাত্র শিবিরের বিরোধের কারণেই সংঘটিত হয়েছে।
প্রথমত ছাত্রলীগের কর্মী উজ্জ্বল আহমদকে ছাত্র শিবিরের কর্মীরা গুরুতর জখম করায় তাৎক্ষণিক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। পরে ছাত্রাবাসে অগ্নিসংযোগ করা হয়। মৌখিক ও দালিলিক সাক্ষ্য বিচার বিশ্লেষণে এটা সুষ্পষ্টভাবে প্রমাণিত বলে পর্যালোচনায় বলা হয়।
তদন্ত প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ছাত্রাবাসে আগুন দিতে গ্যালনে করে পেট্রোল ব্যবহার করা হয়। পরে ছাত্রাবাস কক্ষ লুটপাটও হয়। এ ব্যাপারে এক সাক্ষী বলেছেন-‘ছাত্রাবাস যখন আগুনে পুড়ছিল, তখন রামদা উঁচিয়ে মিছিল করেছিলেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। পুলিশ ছাত্রাবাসের ফটকের সামনে উপস্থিত থাকলেও নীরব ছিল। পরে ছাত্রলীগের একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশও হয় ছাত্রাবাস ফটকে’।
তদন্তে যে ২৯ জনের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে তারা হলেন- সিলেট সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি ও বর্তমানে মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক দেবাংশু দাস মিঠু, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি পংকজ পুরকায়স্থ, আবু সরকার (বহিরাগত, শ্রমিক লীগের সাবেক সভাপতি), জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম।
আরও রয়েছেন মৃদুল কান্তি সরকার, কামরুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন, বাবলা, মো. আতিকুর রহমান, লায়েক আহম্মেদ, সিদ্দিক আহম্মেদ ইউসুফ, জহিরুল ইসলাম, আক্তারুল ইসলাম, জসিম উদ্দিন, আসাদুজ্জামান শাহিন, মোহাম্মদ বিন মামুন বুলবুল, আউলাদ, আছরাফ আহমেদ শিপন, নজরুল ইসলাম, অলিউল্লাহ ওরফে ওলিউর রহমান, খুরশেদ আলম, বাছিদ ওরফে আবদুল বাছিদ, আবদুস সালাম, ইমতিয়াজ রফিক চৌধুরী, আবদুল্লাহ ফারুক, কয়েছ ওরফে কয়েছুজ্জামান তালুকদার, আবু রেহান, রুবেল ও জ্যোতির্ময় দাস সৌরভ।
ছাত্রাবাস পোড়ানোর ঘটনায় হল সুপার বশির আহমদ বাদী হয়ে সিলেট মহানগর পুলিশের শাহপরান থানায় ২০১২ সালের ১৩ জুলাই মামলা দায়ের করেন। পরবর্তীতে এ ঘটনায় আরও দুটি মামলা করা হয়।
আলোচিত এ মামলার রহস্য উদঘাটন করতে আদালতের নির্দেশে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় সিলেটের পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি)। এরপর সিআইডি ২০১৩ সালের ৩১ অক্টোবর আদালতে প্রথমবার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে। তবে আদালত এ প্রতিবেদন গ্রহণ না করে পুনরায় তদন্তের নির্দেশ দেয়।
এরপর আবার তদন্ত করে সিআইডি ২০১৫ সালের ৯ অগাস্ট ফের আদালতে প্রতিবেদন জমা দেয়। ওই প্রতিবেদনও আদালত গ্রহণ না করে পুলিশের একজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের মাধ্যমে পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দেয়।
সিআইডি দুই বার ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)-এর তদন্তে অপরাধী শনাক্ত না হওয়ায় আলোচিত এ মামলার ভবিষৎ নিয়ে সংশয় দেখা দেয়। সর্বশেষ এ মামলার জট খুলতে গত ৩১ মে বিচার বিভাগীয় তদন্তের আদেশ দেন সিলেটের অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট উম্মে সারাবন তহুরা।
সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার এম এ ওয়াহাব জানান, আদালতের জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা এখনও পুলিশের হাতে পৌঁছেনি। পরোয়ানা হাতে পাওয়ামাত্র আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু হবে।



[৫৫৬ বার পঠিত]

তারেক রহমানের জন্মদিনে সিলেটে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ র্যালি #আলোকচিত্রী :মুছলিম আলী


মুছলিম আলী, নিজস্ব প্রতিবেদক ::
বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ার্যমান তারেক রহমানের ৫৩ তম জন্মদিন উপলক্ষে সিলেট নগরীতে আনন্দ র্যালি ও সমাবেশ করেছে সিলেট জেলা ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবকদল। শনিবার দুপুরে র্যালিটি নগরীর তালতলা পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে রেজিস্টারি মাঠে গিয়ে শেষ হয়।
তালতলা পয়েন্টে র্যালি পূর্ব সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সিলেট মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক কাউন্সিলর ফরহাদ চৌধুরী শামীম।
জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল ওয়াহিদ সোহেলের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত র্যালি পূর্ব সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সিলেট জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহ-সভাপতি আব্দুল আহাদ খান জামাল, সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক জাকির হোসেন, সিলেট জেলা বিএনপির সদস্য ও এম.সি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সাধারন সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আহমেদ আহসান মাহবুব, দক্ষিন সুরমা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মল্লিক আহমেদ, ২৭ নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক দেলোয়ার হোসেন চৌধুরী, স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আলী আকবর খান, ফুয়াদুর রহমান কামালী, এ.জেড সোহেল, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নুরুল ইসলাম নুরুল, ২৩নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক জাবেদ আহমদ জীবন, ৩নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক স্বপন আহমদ, সাবেক ছাত্রদল নেতা আলতাফ হোসেন টিটু, ১০ নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক নিজাম উদ্দিন, স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আবুল বাশার, মামুন আহমদ, মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহ সাধারন সম্পাদক স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আফজল হোসেন চৌধুরী, আব্দুল হক, সালেহ আহমদ, মাহবুব হোসেন, রনি আহমদ, ১নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবকদলের সভাপতি তারাব আলী লিটন, আব্দুল্লাহ, আরিফ হোসাইন, নিজাম উদ্দিন, ৮নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবকদলের সভাপতি রাসেল আহমদ খান, স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা সাহেদ আহমদ, রুবেল হোসেন, দিলোয়ার হোসেন, নোমান আহমদ, ৭নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক কামরুল ইসলাম সজল, মহানগর স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আজিজ খান সজীব, সিহাব কামালী, ইফতি আহমদ সুমিন, রিপন আহমদ, ০৮ নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমদ, শেখ সম্রাট, সাজ্জাদ হোসেন আরমান, আব্দুল্লাহ আল মামুন, আব্দুস ছাত্তার, হাসান মাহমুদ মাসুম, জাহাঙ্গীর আলম, আফজল হোসেন, জাহেদ আহমদ, সুমন জালালী, রবিন হোসাইন, মুজাম্মেল আহমেদ, মনির হোসেন, লালন আহমদ, সোহেল মোল্লা, লাল মিয়া, জুয়েল তালুকদার, সাজিদ নুর বাবু, শফিকুর রহমান, আকির হোসেন, ১নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবকদলের সাধারণ সম্পাদক বাইন উদ্দিন, স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা সালমান আহমদ রানা, কামরান নোমান, জাকির হোসেন, শেখ সাজু, সুমিত কর, জামাল আহমদ, আফজল হোসেন, রনি আহমদ, হোসেন আহমদ, নিজাম উদ্দিন, উজ্জল আহমদ, শাহীন আহমদ, রাসেল আহমদ, দিলোয়ার হোসেন, রাসেল আহমদ জীবন, নজরুল ইসলাম, মুন্না আহমদ, আল-আমিন, রাসেল আহমদ, সুহেল মুন্সী, সুমন আহমদ, বদরুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম, আল আমিন, জাবেদ আহমদ, রুমন আহমদ, আকাশ আহমদ, আকাশ আহমদ, আহমদ মোন্না, ফাহিম আহমদ, দিলোয়ার হোসেন, সোহেল আহমদ, হৃদয় আহমদ হাবিব, মামুন আহমদ, লিমন আহমদ, মোস্তাক আহমদ, আনা মিয়া, রনি আহমদ, শায়েস্তা রহমান, সালেহ আহমদ, সালাউদ্দিন, সাদ্দাম হোসেন লিটু, তাজুল ইসলাম বারেক, নাজমুল ইসলাম আখল, আশিকুর রহমান, ইমন আহমদ আনোয়ার হোসেন, মোসাদ্দেক হোসেন, দিলোয়ার হোসেন দিলু, মোস্তাক আহমদ, রাসেল আহমদ, করিম মন্নান, তৈয়ব আলী, শামসুল ইসলাম, করিম আহমদ, রুবেল দাস, নীরব, শিপন, শহীদ নূর, ইমরান, তারেক, রুবেল, মাসুক, রফিকুল ইসলাম হেলাল, আলমাছ আলী, ইকবাল আহমদ, সেলিম আহমদ,আলমাছ আলী, নজির হোসেন, জালাল উদ্দিন, কদম, শামীম, ফটিক, দুলন, গুলশান আহমদ, রুবেল, তারেক মনোয়ার, আনা মিয়া, শায়েস্তা রহমান, সাদ্দাম হোসেন লিটু, তাজুল ইসলাম বারেক, মোসাদ্দেক হোসেন, জহুরুল ইসলাম, মেজ আহমদ, সাজু আহমদ, তাফসীর আহমদ, এমরান আহমদ, শারেক আহমদ, শরীফ, রিপন, করিম, মান্নান, সাদিকুর রহমান, গিয়াস আহমদ, সোহেল আহমদ, কদম, করিম, রুবেল আহমদ, সাদ্দাম হোসেন লিটু, তাজুল ইসলাম বারক, আশিকুর রহমান, মোসাদ্দেক হোসেন, জহুরুল ইসলাম, জাবেদ আহমদ, শামসুল ইসলাম, শরীফ, রিপন আহমদ, দেলোয়ার হোসেন দিলু, করিম মান্নান, সাদিকুর রহমান, গিয়াস আহমদ, সোহেল ইয়াসিন, সাব্বির, তারেক, নাজমুল, মিজুম আহমদ, সায়েম আহমদ, শামীম, ফটিক, দোলন, সাব্বির, তারেক, নাজমুল প্রমুখ।
র্যালি পূর্ব সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে সিলেট মহানগর স্বেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক কাউন্সিলর ফরহাদ চৌধুরী শামীম বলেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এর সুযোগ্য উত্তরসূরী তারেক রহমান তাঁর যোগ্যতা এবং সুদক্ষ নেতৃত্বের মাধ্যমে সারাদেশের বিএনপি নেতাকর্মী এবং সাধারণ জনতার মন জয় করেছেন। ইনশাল্লাহ বাংলাদেশের মানুষ অচিরেই তারেক রহমানকে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের কর্ণধার হিসাবে দেশ ও জাতির সেবা করার সুযোগ দিবে। তিনি বলেন, কোন ষড়যন্ত্র চক্রান্ত করে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয় থেকে তারেক রহমানের নাম মুছে ফেলতে পারবে না।




[৪৫৯ বার পঠিত ]

শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৭

কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মিন্টুকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে জেলা ও মহানগর ছাত্রদলের মিছিল #আলোকচিত্রী :মুছলিম আলী

মুছলিম আলী, নিজস্ব প্রতিবেদক ::
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের সাধারণ সম্পাদক আকরামুল হাসান মিন্টুকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে সিলেট জেলা ও মহানগর ছাত্রদলের উদ্যোগে শুক্রবার নগরীতে তাৎক্ষণিক মিছিল বের করা হয়।
মিছিলটি দরগাহ গেইট থেকে শুরু হয়ে চৌহাট্টা পয়েন্টে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সিলেট মহানগর ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক লিটন কুমার দাস নান্টুর সভাপতিত্বে ও জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল খালিক মিল্টনের পরিচালনায় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন মহানগর ছাত্রদলের সহ সভাপতি রুজেল আহমদ চৌধুরী। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মহানগর ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মনজ দেব, সাবেক সহ সাংগঠনিক সম্পাদক টিটন মল্লিক, মনোয়ার হোসেন খলিল, শাহাজাহান রশিদ সাজু, এমসি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহসাংগঠনিক সম্পাদক ও বদরুল আজাদ রানা। অন্যান্যর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন মহানগর ছাত্রদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ইফতেখার আহমদ সুহেল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এসএম আক্তার, রুবেল আহমদ রানা, জেলা ছাত্রদলের সহ সাংস্কৃতিক সম্পাদক শাহাজাহান চৌধুরী, এমসি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব দিলোয়ার হোসেন, ল’ কলেজ ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবু ইয়ামিন চৌধুরী, সহ সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক সুজন খান, মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ছানার মিয়া সাকিব, জেলা ছাত্রদল নেতা শেখ শাহান তালুকদার, মহানগর ছাত্রদলের সহ মানবাধিকার সম্পাদক আবুল হোসেন, জেলা ছাত্রদলের সহ গনসংযোগ বিষয়ক সম্পাদক এইউ মিজান, পাপলু আহমদ, লিজু আহমদ, মহানগর ছাত্রদলের সদস্য তানভীর খান, ছাত্রদল নেতা আব্দুর রহিম, ফাহিম আহমদ, মিনহাজ উদ্দিন, হাসান আহমদ, শাকিল আহমদ, জীবন আহমদ প্রমুখ।



[৩৪০ বার পঠিত ]

কেয়া চৌধুরী এমপি’র উপর সন্ত্রাসী হামলা : প্রতিবাদে ৫ ঘন্টা অবস্থান ধর্মঘট পালিত #আলোকচিত্রী :মুছলিম আলী


#২৬ নভেম্বর ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

মুছলিম আলী, নিজস্ব প্রতিবেদক ::
বাহুবলে কেয়া চৌধুরী এমপি’র উপর হামলাকারীদের গ্রেফতার দাবিতে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে ৫ ঘন্টা অবস্থান ধর্মঘট পালিত হয়েছে। ধর্মঘট থেকে আগামী ২২ নভেম্বর ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় সন্ত্রাস-দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত ধর্মঘটে অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য রাখেন সন্ত্রাস দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ডা. আবুল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আওয়ামীলীগ নেতা আব্দুল মুছাব্বির শাহীন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি আসকার আলী, উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক ইউপি চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান চৌধুরী টেনু, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বশির আহমেদ, কেয়া চৌধুরী এমপি’র বড় ভাই এডভোকেট ফয়জুল বশির চৌধুরী সুজন, উপজেলা যুবলীগ আহŸায়ক অলিউর রহমান অলি, যুগ্ম আহŸায়ক মুশাহিদ আলী, উপজেলা কৃষকলীগ সভাপতি শেখ সোহেল, সহ-সভাপতি নূরুল ইসলাম নূর, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ফারুকুর রশিদ, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের আহŸায়ক শামীম আহমেদ, যুগ্ম আহŸায়ক শামীনুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সহিদ, মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন, মিরপুর আলিফ-সোবহান চৌধুরী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান, যুবলীগ নেতা সাইফুর রহমান জুয়েল, ছাত্র নেতা হৃদয় প্রমুখসহ অর্ধশতাধিক রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতা।
কেয়া চৌধুরী এমপি’র উপর হামলাকারীদের গ্রেফতার দাবিতে অবস্থান ধর্মঘটকে কেন্দ্র করে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গন লোকে লোকারণ্য হয়ে উঠে। সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ধর্মঘটে বিভিন্ন স্থান থেকে লোকজন ব্যানার সহ মিছিল সহকারে যোগদান করেন। বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান অর্ধঘটে অংশ নিয়ে একাত্মতা প্রকাশ করে। ঝড়-বৃষ্টিসহ বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে আন্দোলনকারীরা দীর্ঘ ৫ ঘন্টা ব্যাপী অবস্থান ধর্মঘট পালন করেন। ধর্মঘট শেষে সন্ত্রাস-দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি ডা. আবুল হোসেন হামলাকারীদের গ্রেফতার দাবিতে আগামী ২৬ নভেম্বর ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন ও হাটবাজারে প্রতিবাদ সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেন। ধর্মঘট শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা সদর প্রদক্ষিণ করে।


[৪২৯ বার পঠিত ]

কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদককে গ্রেফতারের প্রতিবাদে সিলেটে ছাত্রদলের বিক্ষোভ #আলোকচিত্রী :মুছলিম আলী


মুছলিম আলী, নিজস্ব প্রতিবেদক ::
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাধারণ সম্পাদক আকরামুল হাসানকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে শুক্রবার দুপুরে সিলেট জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ুমের নেতৃত্বে সিলেট নগরীতে তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল বের করে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।
মিছিলটি আম্বরখানা পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে চৌহাট্টা পয়েন্টে এসে সমাবেশ অনুষ্টিত হয়। সিলেট জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ুমর সভাপতিত্বে এবং এমসি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি আশরাফ উদ্দীন রাজীব ও জেলা ছাত্রদলের সদস্য ছদরুল ইসলাম লোকমানের যৌথ পরিচালনায় অনুষ্টিত মিছিল পরবর্তী সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন সিলেট ল' কলেজ ছাত্রদল নেতা মনোয়ার হোসেন রুপক, সিলেট মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক তানিমুল ইসলাম তানিম, জেলা ছাত্রদলের মুক্তিযুদ্ধ ও গবেষণা বিষয়ক সহ সম্পাদক তাজুল ইসলাম সাজু, মদন মোহন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রদল নেতা সোয়েব আহমদ, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল নেতা সুমেল আহমদ, ফাহাদ মাহফুজ চৌধুরী, সিলেট ল' কলেজ ছাত্রদল নেতা করিম খান, এমসি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রদল নেতা আশরাফ উদ্দীন, মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সদস্য ও এমসি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রদলের সহ-সাধারন সম্পাদক সৈয়দ মিনহাজ, জেলা ছাত্রদলের সদস্য এস এম তাহফিম, রুমন আহমদ, এমসি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রদল নেতা জাবেদ হাসান, দক্ষিন সুরমা কলেজ ছাত্রদল নেতা রিপন চৌধুরী, সালমান হোসাইন, মুন্না আহমদ, ইবতিয়াজ আহমদ, আল আমিন , তারেক আহমদ, শিমুল আহমদ , শরীফ উদ্দীন প্রমুখ।


[৩২১ বার পঠিত ]

সিলেটের দুর্ধর্ষ ছিনতাইকারী রুহেল গ্রেফতার #আলোকচিত্রী :মুছলিম আলী


মুছলিম আলী, নিজস্ব প্রতিবেদক ::
বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর ২০১৭: সিলেটের দুর্ধর্ষ ছিনতাইকারী রুহেলকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার মোগলাবাজার থানার একটি চৌকস দল সিলেট শহরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে সিলেট শহরের দুর্ধর্ষ ছিনতাইকারী রুবেল আহমদ, রুহেল আহমদ, জাকির হোসেন ও রাজ (২৭) কে গ্রেফতার করে।
গত ২১ সেপ্টেম্বর মোগলাবাজার থানাধীন ছত্তিঘর গ্রামের আব্দুল্লাহ, চৌধুরী বাজার শাখার ব্যাংক থেকে তিন লক্ষ পঁচাশি হাজার টাকা তুলে সিএনজি যোগে বাড়ীতে যাওয়ার সময় সিরাজপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে একটি পালসার মোটরসাইকেলে ৩ জন ছিনতাইকারী সিএনজি গাড়ীটির গতিরোধ। এসময় আব্দুল্লাহকে মৃত্যুর ভয় দেখিয়ে তারা তিন লক্ষ পঁচাশি হাজার টাকা ছিনতাই করে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে ভিকটিম আব্দুল্লাহ বাদী হয়ে অভিযোগ দায়ের করেন। এর প্রেক্ষিতে মোগলাবাজার থানার মামলা নং-১০/৭৯ তারিখ-২২/০৯/২০১৭ খ্রি. ধারা-৩৯২ দ. বি. রুজু করা হয়। পরবর্তীতে মোগলাবাজার থানার সিনিয়র সহকারি পুলিশ কমিশনার জ্যোতির্ময় সরকার এবং মোগলাবাজার থানা পুলিশ ছিনতাইকারীদের গ্রেফতার করতে মাঠে নামে।
এক পর্যায়ে কিছুদি আগে আসামী কুখ্যাত ছিনতাইকারী মোহাম্মদ আলীকে মোগলাবাজার থানা পুলিশ গ্রেফতার করে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদে সে ঘটনার সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে বিজ্ঞ আদালতে ফৌ. কা. বি. ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে এবং অপর ছিনতাইকারী রুহেল আহমদ (২৭) সহ অন্যান্য সহযোগী অপরাধীদের নাম-ঠিকানা প্রকাশ করে।
এর প্রেক্ষিতে মোগলাবাজার থানা পুলিশ ছিনতাইকারী রুহেল ও তার সহযোগীদের গ্রেফতার করতে বিভিন্ন জায়গায় একাধিক অভিযান পরিচালনা করে। কিন্তু ছিনতাইকারী রুহেল পেশাদার ও দুর্ধর্ষ ছিনতাইকারী হওয়ায় ঘটনার পর হতেই সে গা ঢাকা দেয়। অবশেষে পুলিশের পাতা ফাঁদে ধরা পড়ে দুর্ধর্ষ ছিনতাইকারী রুহেল।
বৃহস্পতিবার মোগলাবাজার থানার সিনিয়র সহকারি পুলিশ কমিশনার জ্যোতির্ময় সরকার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ছিনতাইকারী রুহেল এর অবস্থান সনাক্ত করেন এবং তারই নেতৃত্বে পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রোকেয়া খানম এবং সঙ্গীয় অফিসার এসআই সোহেল রানা, এএসআই সুবীর চন্দ্র দেব ও ফোর্সসহ একটি চৌকস টিম সিলেট শহরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে সিলেট শহরের দুর্ধর্ষ ছিনতাইকারী রুবেল আহমদ, রুহেল আহমদ, জাকির হোসেন ও রাজ (২৭) কে গ্রেফতার করে।
সিলেট মহানগর সহ সিলেট জেলার অন্যান্য থানায় আসামী রুহেল আহমদ এর বিরুদ্ধে একাধিক ছিনতাই ও ডাকাতির মামলা রয়েছে। ইতোপূর্বে সে কয়েকবার জেল খেটেছে। এসএমপি’র দক্ষিণ সুরমা, মোগলাবাজার ও শাহপরাণ (রহ.) থানায় বর্তমানে তার নামে ২টি ডাকাতি ১টি ছিনতাই মামলা চলমান আছে। তাকে বিজ্ঞ মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। সে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে। ঘটনার সাথে জড়িত অন্যান্য আসামীদের নাম-ঠিকানা প্রকাশ করে। আসামী রুহেল একজন চিহ্নিত ছিনতাইকারী। মোগলাবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।


[৪১৫ বার পঠিত ]

আটক কিশোরের জবানবন্দীতে শিশু ফারজানাকে ধর্ষণের পর হত্যার লোমহর্ষক বর্ননা

মুছলিম আলী, নিজস্ব প্রতিবেদক ::
ঢাকার কেরানীগঞ্জের সিরাজনগর এলাকায় গত ১৬ সেপ্টেম্বর নিখোঁজ হয় ফারজানা আক্তার (৭) নামের একটি শিশু । পরদিন ১৭ সেপ্টেম্বর চাচা রহমত আলীর বাড়ির পেছনে পাওয়া যায় তার হাত-পা বাঁধা লাশ। ফারজানার বাবা কবির হোসেন।
কবিরের সঙ্গে চাচা রহমত ও তাঁর সন্তানদের অনেক দিনের জমি নিয়ে বিরোধ। তাঁরা তাঁকে সপরিবারে হত্যা করার হুমকি দিয়ে আসছিলেন। সন্দেহের তির সেদিকেই ছোটে।
ফারজানাকে হত্যার অভিযোগ এনে চাচাসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন কবির (৩৫)। সেখানে তিনি সুস্পষ্ট উল্লেখ করেন, এঁরাই তাঁর মেয়েকে হত্যা করেছেন। পরে কেরানীগঞ্জ থানা-পুলিশ চাচাসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে রিমান্ড নিয়ে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করে। কিন্তু খুন করার কথা তাঁরা অস্বীকার করতে থাকেন।
হত্যার এজাহারভুক্ত আসামিরা যখন অস্বীকার করে আসছেন, তখন মামলার তদন্তভার আসে ঢাকা জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) কাছে। ডিবির কাছেও কবির একই অভিযোগ করেন। নিবিড় তদন্তে ডিবি দেখে, ফারজানাকে খুন করেছেন অন্য আরেকজন। কে সেই খুনি? কী তাঁর পরিচয়?
তদন্তে বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য, যেদিন বিকেলে ফারজানা নিখোঁজ হয়, এর আগ মুহূর্তে সে তাদের বাড়ির পাশের রাস্তায় খেলছিল। আচমকা নিখোঁজ। কবির তখন মেয়ের খোঁজে মাইকিং করেন। কবিরসহ তাঁর স্বজনেরা বাড়ির আশপাশ তন্ন তন্ন করে খুঁজতে থাকেন। কিন্তু ফারজানাকে সেদিন আর খুঁজে পাওয়া যায়নি।
পরদিন সকাল ৬টার দিকে কবিরের মুঠোফোনে কল আসে। অপরপ্রান্ত থেকে বলা হয়, ফারজানা তাঁদের কাছে আছে। ৫ লাখ টাকা দিলে ফারজানাকে ফিরিয়ে দেওয়া হবে। বেলা ১টার মধ্যে টাকা নিয়ে বিমানবন্দরে আসতে হবে কবিরকে।
মুঠোফোনে কথা বলিয়ে দিতে বলেন কবির। তখন কথিত অপহরণকারীরা বলেন, ঘুমিয়ে আছে ফারজানা। এ জন্য কথা বলতে পারছে না। কথিত অপহরণকারীদের এই খবর কবির দিয়ে আসেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) কাছে। বেলা ১টার দিকে কবিরের চাচা রহমত আলীর বাড়ির পেছনের জঙ্গলে পাওয়া যায় ফারজানার লাশ। সেদিন কবিরের চাচাত ভাই এনামুলসহ অন্যদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এলাকার সবাই মনে করেন, রহমত আলী ও তাঁর ছেলেরাই এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন। কেরানীগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সোহরাওয়ার্দী হোসেনের নেতৃত্বে পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তার করেন। এর ১৫ দিন পর মামলার তদন্ত শুরু করেন জেলা ডিবি (এসআই) এসআই মো. মনিরুজ্জামান। তাঁর তদারক কর্মকর্তা হলেন জেলা গোয়েন্দা শাখার পরিদর্শক (ওসি) দীপক কুমার সাহা।
দীপক কুমার বলেন, ফারজানাকে খুনের অভিযোগে পাঁচজন গ্রেপ্তার হলেও তাঁরা যখন অস্বীকার করে আসছিলেন, তখন তাঁরা নিবিড়ভাবে ঘটনার তদন্ত শুরু করেন। টানা তিন দিন ফারজানার লাশ যেখানে পাওয়া গিয়েছিল সেখানে পরিদর্শন করেন। ফারজানার বাবা কবিরের কাছ থেকে জানেন, মুক্তিপণের জন্য ৫ লাখ টাকা চেয়েছিল কথিত অপহরণকারী চক্রের সদস্যরা। টুকে নেন সেই মোবাইল ফোন নম্বর। বের করেন মুঠোফোনের কল ডিটেইলস রেকর্ড (সিডিআর)। দেখেন, কথিত অপহরণকারীরা কেরানীগঞ্জ এলাকা থেকে ফোন করেছে।
তদন্ত কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান, তদারক কর্মকর্তা দীপক কুমার ও কবিরের দেওয়া তথ্যমতে, কে বা কারা মুক্তিপণের টাকা চেয়েছিল কবিরের কাছে এর রহস্য খুঁজতে শুরু করেন তদন্ত কর্মকর্তা। যখন নিশ্চিত হন যে, কেরানীগঞ্জ এলাকা থেকেই মুক্তিপণের টাকা চাওয়া হয়েছে, তখন কবিরের বাড়িতে আসেন তাঁরা। পরিবারের সদস্য, স্বজন, শুভাকাঙ্ক্ষী সবার নাম-ঠিকানা সংগ্রহ করতে থাকেন। দেখেন, কবিরের অন্য এক চাচার ছেলে বাড়িতে নেই। কবিরের ঘরের খুব কাছেই তাদের ঘর। সে তখন বাড়ি থেকে একটু দূরে সিরাজনগরে রয়েছে। ওই এলাকায় এই কিশোরের নানাবাড়ি। সেখানে তাকে পাওয়া যায়।
জিজ্ঞাসাবাদে সে জানায়, ফারজানা মারা যাওয়ায় একা একা ঘরে থাকতে তার ভয় লাগে। এ জন্য সে সেখানে থাকে না। কিশোরের মা-ও কবির এবং তদন্ত কর্মকর্তাকে একই কথা বলেন। ওই কিশোর পিএসসি ও জেএসসিতে এ প্লাস পেয়ে সেখানকার একটি স্কুলের নবম শ্রেণিতে পড়ে। বিজ্ঞান বিভাগের এই কিশোর এলাকায় মেধাবী ও ভালো ছেলে হিসেবে পরিচিত। এই কিশোর ফারজানাকে খুব আদর করত। ফারজানা নিখোঁজ হওয়ার পর ওই কিশোর তাকে খুঁজতে বের হয়েছিল। সবার সামনে অনেক কান্নাকাটিও করেছে। মারা যাওয়ার পর বাড়িতেও সে ছিল।
দীপক কুমার বলেন, ‘কিশোর ও তার মায়ের সঙ্গে কথা বলার পর কেমন যেন সন্দেহ হচ্ছিল তাকে ঘিরে? যে ছেলে সব সময় বাড়িতে থাকে, সে কেন হঠাৎ বাড়ি ছাড়া হলো? কৌশলে তাকে আমরা নজরদারি করতে থাকি। তার গতিবিধি অনুসরণ করা হয়। তার বন্ধুবান্ধব কারা, এ ব্যাপারে খোঁজ নিতে থাকি। ছেলেটি অত্যন্ত মেধাবী ও চালাক। সুন্দর করে মিথ্যা কথা বলতে পারে। কিন্তু তার আচরণের মধ্যে পরিবর্তন দেখা যায়। সারাক্ষণ চিন্তামগ্ন থাকত। একপর্যায়ে তাকে গ্রেপ্তার করার সিদ্ধান্ত নিই। ৭ অক্টোবর গ্রেপ্তার করার পর ওই কিশোর ফারজানাকে খুন করার কথা অস্বীকার করে। জিজ্ঞাসাবাদ চলতে থাকে। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে সে স্বীকার করে, ফারজানাকে সে মেরে ফেলতে চায়নি, অসাবধানতায় মারা গেছে। তার মোবাইল ফোনে অন্য সিম ভরে কবিরকে সেই ফোন দিয়ে মুক্তিপণের টাকা চেয়েছিল, যাতে সবাই ধারণা করে যে ফারজানাকে কোনো অপহরণকারী বা এমন একটি দল জিম্মি করেছে। ওই কিশোর পরে ঢাকার আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।
কিশোরের জবানবন্দিতে ফারজানা হত্যার লোমহর্ষক বর্ননা
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তার জবানবন্দিতে কিশোর বলে, ‘সেদিন আসরের নামাজের পর বাড়ির আশপাশের কেউ ছিল না। আমি তখন ফারজানাকে ডাকি। কাছে এলে আমি একহাত দিয়ে ফারজানার মুখ চেপে ধরি। তারপর আমি ফারজানাকে আমার পাশের কক্ষে নিয়ে যাই। ওই কক্ষে একটা স্কচটেপ ছিল, যা দিয়ে আমি ফারজানার মুখ বাঁধতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আমার অজান্তে ফারজানার মুখ নাকসহ বেঁধে ফেলি। এরপরও ফারজানা নড়াচড়া করছিল। তখন আমি রশি নেওয়ার জন্য একটু বাইরে আসি। আমি রশি দিয়ে ফিরে এসে দেখি, ফারজানা নড়াচড়া বন্ধ করে সোজা হয়ে শুয়ে আছে। তারপর আমি ফারজানার কাছে এসে কিছুক্ষণ তাকে খেয়াল করে দেখি ফারজানা মরে গেছে। তারপর কিছুক্ষণ পর আমি ভাবছিলাম লাশটা কী করা যায়। লাশটাকে খাটের এক পাশে রেখে ঘরের দরজা বন্ধ করে দিয়ে বের হয়ে আসি। রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে ভাবছিলাম�লাশটাকে কী করব। তারপর সন্ধ্যার সময় যখন মাগরিবের আজান হচ্ছিল, তখন শুনি মাইকিং হচ্ছে যে ফারজানাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। মাইকিং শুনে আমি ভয় পেয়ে যাই। তারপর আমি সন্ধ্যার সময় বাড়িতে ফিরে এসে লোকজনের সঙ্গে ফারজানাকে খোঁজার ভান করি, যেন বাড়ির কেউ আমাকে সন্দেহ না করে। তারপর আমি আমার দরজা খুলে একটা পেপার দিয়ে লাশটাকে ঢেকে রাখি এবং কক্ষের জানালা খুলে রাখি। ওই কক্ষের জানালা গ্রিল লাগানো ছিল না। তারপর আমি দরজা দিয়ে বাইরে এসে ওই গ্রিল ছাড়া জানালাটা দিয়ে রুমের ভেতর থেকে লাশ বের করে পাশের জঙ্গলে রেখে দিয়ে চলে আসি। তারপর আমি আবার লোকজনের সঙ্গে ফারজানাকে খোঁজাখুঁজির কাজে লেগে যাই, যাতে কেউ আমাকে সন্দেহ না করতে পারে।
তদন্ত তদারক কর্মকর্তা দীপক কুমার সাহা বললেন, যখন কিশোর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়, তখন ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন তাদের হাতে তখনো পৌঁছায়নি। যখন হাতে আসে, তখন দেখি, সাত বছরের ফারজানাকে ধর্ষণ করার পর হত্যা করা হয়েছে। ওই কিশোর তার জবানবন্দিতে ধর্ষণ করার কথা অস্বীকার করেছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন প্রস্তুতকারী স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক হারুন অর রশীদত বলেন, ‘ফারজানাকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়। যৌনাঙ্গে রক্ত জমাট বাধা অবস্থায় পাওয়া যায়।
সুত্র:: সময়ের কণ্ঠস্বর

[৫৬১ বার পঠিত ]

বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৭

প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে মামলা দায়ের করা হয়েছে : আদালতে খালেদা জিয়া

মুছলিম আলী, নিজস্ব প্রতিবেদক ::
রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে, এসব মামলার আইনগত কোনো ভিত্তি নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।
বৃহস্পতিবার জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থনে আদালতে অসমাপ্ত বক্তব্য প্রদানকালে তিনি একথা বলেন। রাজধানীর বকশীবাজারে আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত ঢাকার ৫ নম্বর বিশেষ জজ ড. আখতারুজ্জামানের আদালতে বিচারাধীন মামলার শুনানিতে পঞ্চম দিনের মতো আত্মপক্ষ সমর্থনে বক্তব্য দেন খালেদা জিয়া।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট গঠনে কোনো ধরনের অনিয়ম হয়নি বলেও দাবি করেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।
এর আগে, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থনে অসমাপ্ত বক্তব্য প্রদান এবং জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় সাক্ষীকে পুনরায় জেরা করার জন্য বৃহস্পতিবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে আদালতে হাজির হন খালেদা জিয়া।
প্রসঙ্গত, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের দুই কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় আরো একটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
মামলায় খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন- মাগুরার সাবেক সংসদ সদস্য কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ভাগ্নে মমিনুর রহমান।


[৩৫১ বার পঠিত ]

খালেদার গাড়িবহর থেকে ছাত্রদলের ১২ নেতা আটক


মুছলিম আলী, নিজস্ব প্রতিবেদক ::
আদালতে যাওয়ার সময় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে বহনকারী গাড়ির পেছন থেকে ছাত্রদলের ১২ নেতাকে আটক করেছে পুলিশ।
বৃহষ্পতিবার সকাল ১১ টার দিকে রাজধানীর কদমফোয়ারা থেকে ১০ জন ও প্রেসক্লাবের সামনে থেকে দুজনকে আটক করা হয়। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তাদের নাম পরিচয় জানা যায়নি।
এর আগে বৃহষ্পতিবার সকাল ১০.৪৫টায় রাজধানীর বকশী বাজার আলীয়া মাদরাসায় স্থাপিত বিশেষ আদালতের উদ্দেশ্যে গুলশানের বাসা থেকে রওনা দেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। এসময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা বিএনপি চেয়ারপারসনকে বহনকারী গাড়ির পেছনে যাওয়ার সময় তাদেরকে আটক করা হয়েছে বলে জানান বিএনপির এক সিনিয়র নেতা।
প্রসঙ্গত, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের দুই কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
২০১০ সালের ৫ আগস্ট খালেদা জিয়া ও তার ছেলে তারেক রহমানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন দুদকের উপ-পরিচালক হারুন আর রশীদ। ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ খালেদা জিয়াসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক বাসুদেব রায়।
হাজিরা দিতে যাবেন খালেদা জিয়া
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় হাজিরা দিতে আজ আদালতে যাবেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে তিনি গুলশানের বাসা থেকে রওনা হবেন।
রাজধানীর বকশীবাজারে আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত ঢাকার ৫ নম্বর বিশেষ জজ ড. আখতারুজ্জামানের আদালতে দুটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে।
বুধবার খালেদা জিয়ার আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া এ তথ্য জানিয়ে বলেন, বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে খালেদা জিয়া আদালতে হাজির হবেন।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের দুই কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় আরো একটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
মামলায় খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন- মাগুরার সাবেক সংসদ সদস্য কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ভাগ্নে মমিনুর রহমান।



[৪৯০ বার পঠিত ]

গোয়াইনঘাটে অস্ত্রসহ আটক ২, মোটরসাইকেল জব্দ


#মুছলিম আলী,নিজস্ব প্রতিবেদক ::
গোয়াইনঘাটে ২টি বিদেশী রিভলভার সহ ২ জনকে আটক করেছে র্যাব-৯। এসময় তাদের কাছে থাকা একটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।
বুধবার (১৫ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭ টার দিকে উপজেলার লাফ নাইট বাজার এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটককৃতরা হলেন, মোঃ সামছুদ্দিন (৩০) তিনি গোয়াইনঘাট উপজেলার পুন্ন নগর গ্রামের মৃত আব্দুল্লাহর ছেলে ও অপর ব্যক্তি মোঃ জালাল উদ্দিন (৩০) একই উপজেলার জাতুগ্রামের মৃত বশির উদ্দিনের ছেলে।
র্যাব-৯ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মোঃ মনিরুজ্জামান কর্তৃক প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-৯ এর একটি দল উপজেলার লাফ নাইট বাজার এলাকার মা ফার্মেসীর সামনের পাকা রাস্তার উপর অভিযান চালিয়ে সামছুদ্দিন ও জালাল উদ্দিন নামের দুই অস্ত্র ব্যবসায়ীকে আটক করে। এসময় তারে কাছে থাকা  ২টি বিদেশী রিভলভার ও ১ টি মোটরসাইকেল জব্দ করে।
আটককৃতদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা র্যাবকে জানায়, ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে তারা উপরোল্লিখিত স্থানে সমবেত হয়েছে এবং তারা সিলেট এমসি কলেজে নাশকতার সময় ভাড়াটে সন্ত্রাসী হিসাবে কাজ করত বলেও র্যাবকে জানায়। এছাড়া তারা বিভিন্ন সময়ে ভারতীয় সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে চোরাচালানের মাধ্যমে দেশে অস্ত্র নিয়ে আসে এবং তাদের নিজ হেফাজতে রেখে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে ও কিছু কিছু সময়ে এই অস্ত্র ভাড়া দিয়ে থাকে বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
উদ্ধারকৃত বিদেশী রিভলভার এবং আটককৃত আসামীদেরকে গোয়াইনঘাট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।



[৪৭০ বার পঠিত ]

রবিবার, ১২ নভেম্বর, ২০১৭

শাহপরান থেকে তিন ‘সন্ত্রাসী’ আটক। আলোকচিত্রী:: মুছলিম আলী

সিলেটের শাহপরান থানার শ্যামলী আবাসিক এলাকার ১নং রোড এলাকা থেকে তিন ‘সন্ত্রাসীকে’ আটক করেছে র্যাব। তাদের কাছ থেকে একটি শুটারগান, ২ রাউন্ড গুলি ও ছোরা ‘জব্দ’ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
অন্যদিকে মহানগরীর শাহপরান থানার শ্যামলী আবাসিক এলাকার ১নং রোড এলাকা থেকে তিন ‘সন্ত্রাসীকে’ আটক করেছে র্যাব। তাদের কাছ থেকে একটি শুটারগান, ২ রাউন্ড গুলি ও ছোরা ‘জব্দ’ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ৮টায় তাদেরকে আটক করা হয়।
আটককৃতরা হচ্ছেন- কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়ার নাগাইস গ্রামের জসিম উদ্দিনের ছেলে মুন্না আহমদ (২৬), জৈন্তাপুর উপজেলার চতুল বাজারের মৃত ফরিদ মিয়ার ছেলে রুহেল আহমদ (১৯), সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার থানার সোনাপুর গ্রামের আজমান আলীর ছেলে নবীন হোসেন (৩০)। এরা তিনজনই বর্তমানে শাহপরান থানা এলাকায় বসবাস করছিল।
র্যাব-৯ এর সিনিয়র সহকারি পরিচালক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মনিরুজ্জামান জানান, শাহপরান থানার শ্যামলী আবাসিক এলাকার ১নং রোডস্থ শ্যামলী জামে মসজিদের সামনে ছিনতাই করার প্রাক্কালে এ তিনজনকে আটক করা হয়। আটককৃতরা জিজ্ঞাসাবাদের জানিয়েছে, তারা ছিনতাই করার উদ্দেশ্যে ওই স্থানে সমবেত হয়।
তিনি জানান, এ তিনজন ভাড়াটে সন্ত্রাসী হিসেবে কাজ করতো। এছাড়া সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে চোরাচালানের মাধ্যমে দেশে অস্ত্র নিয়ে আসতো। তাদেরকে শাহপরান থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

[৩৭০ বার পঠিত ]

বঙ্গবন্ধু ছাত্র পরিষদ সিলেট জেলা ও মহানগরের আনন্দ মিছিল। আলোকচিত্রী:: মুছলিম আলী


মুছলিম আলী, নিজস্ব প্রতিবেদক ::
রবিবার, ১২ নভেম্বর ২০১৭: বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পাওয়ায় বঙ্গবন্ধু ছাত্রপরিষদ জেলা ও মহানগর উদ্যোগে আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রবিবার দুপুরে নগরীর ধোপাদীঘিপাড়স্থ হাফিজ কমপ্লেক্স থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে কোর্টপয়েন্টে এসে শেষ হয়।
বঙ্গবন্ধু ছাত্র পরিষদ সিলেট জেলা ও মহানগরের সকল নেতৃবৃন্দ ও সিলেট জেলার অর্ন্তগত ১৩ টি উপজেলা ও ২৭ টি ওয়ার্ডের শত শত নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মিছিল শেষে সমাবেশে বঙ্গবন্ধু ছাত্রপরিষদ সিলেট জেলা ও মহানগরের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক জাতির জনকের আদর্শ বাস্থবায়নে কাজ করে যেতে সকল নেতাকর্মীকে আহবান জানান।
বঙ্গবন্ধু ছাত্রপরিষদ সিলেট জেলা শাখার সভাপতি মো: মিজানুর রহমান মিজান, সাধারণ সম্পাদক ইমরান আল হাদি, মহানগরের সভাপতি মো: মিফতাহ উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক মারজান হোসাইন ছাড়াও সকল নেতাকর্মীরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

[৭২ বার পঠিত ]

মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

জামেয়া রাহমানিয়া তায়িদুল ইসলাম কামিল মাদরাসার ছাত্র সংসদের মানববন্ধন। #আলোকচিত্রী :মুছলিম আলী

জামেয়া রাহমানিয়া তায়িদুল ইসলাম কামিল
মাদরাসার ছাত্র সংসদের মানববন্ধন। #আলোকচিত্রী :মুছলিম
আলী
নিজস্ব প্রতিবেদক :রোহিঙ্গাদের হত্যা ধর্ষণ বন্ধের
দাবিতে
মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর
২০১৭: মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন, গণহত্যা,
অগ্নিসংযোগ, নারী ও শিশুদের ধর্ষণ, লুটপাট ও
সীমান্তে মাইন স্থাপন বন্ধের দাবিতে জামেয়া রাহমানিয়া
তায়িদুল ইসলাম কামিল মাদরাসার ছাত্র সংসদের উদ্যোগে
অধ্যক্ষ মাওলানা শামদ্দোহার সভাপতিত্বে ও মাওলানা আব্দুস
শাকুরের পরিচালনায় উদ্যোগে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন
করা হয়েছে।
সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১১ থেকে
সাড়ে ১২টা সিলেট -সুনামগঞ্জ মহাসড়কের লামাকাজি পূর্ব
পাড়ে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়।
মানব বন্ধনে বক্তারা বলেন- মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের
ওপর গণহত্যা বন্ধ করতে হবে। নারী ও শিশু নির্যাতন বন্ধ
করে জাতিসংঘের জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণেরও দাবি
জানান বক্তারা। একইসঙ্গে রোহিঙ্গাদের নাগরিক মর্যাদা
দিয়ে তাদেরকে মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেওয়ার দাবিও
তোলা হয়। মানব বন্ধনে মাদরাসার বিপুল সংখ্যাক শিক্ষার্থী
ছাড়া স্থানয়ি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও এলাকার বিভিন্ন শ্রেণি পেশার
মানুষ মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করেন।
জামেয়া রাহমানিয়া তায়িদুল ইসলাম কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা
শামদ্দোহার সভাপতিত্বে ও মাওলানা আব্দুস শাকুরের
পরিচালনায় অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন- মাদরাসার
মোহাদ্দিস ডক্টর দাউদ আহমদ।
মানববন্ধনে দোয়া পরিচালনা করেন জামেয়া রাহমানিয়া
তায়িদুল ইসলাম কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা শামদ্দোহা।

মিয়ানমারে রোহিঙ্গা নির্যাতন অনতিবিলম্বে বন্ধের দাবি ধর্মীয় জাতিগত সংখ্যালঘু সংগঠনের মানববন্ধন। #আলোকচিত্রী :মুছলিম আলী


মিয়ানমারে রোহিঙ্গা নির্যাতন অনতিবিলম্বে
বন্ধের দাবি
ধর্মীয় জাতিগত সংখ্যালঘু সংগঠনের মানববন্ধন।
#আলোকচিত্রী :মুছলিম আলী

নিজস্ব প্রতিবেদক :মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর
২০১৭: সিলেট কেন্দ্রীয় শহিদমিনারের সম্মুখে
মায়ানমারে রোহিঙ্গা নির্যাতন বন্ধের দাবীতে ও
সমঅধিকার সমমর্যাদা প্রতিষ্ঠা করার আহবানে সোমবার (১৮
সেপ্টেম্বর) ধর্মীয় জাতিগত সংখ্যালঘু সংগঠনসমূহের
সমন্বয় কমিটি সিলেটের উদ্যোগে এক মানববন্ধন
কর্মসূচি পালিত হয়।
বিকাল ৩টা থেকে মানববন্ধন কর্মসূচীতে বিভিন্ন
ধর্মীয় সংখ্যালঘু সংগঠন, মন্দির ও সামাজিক প্রতিষ্ঠা সমূহ নিজ
নিজ ব্যানার নিয়ে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছে। সমন্বয়
সংগঠনের সিলেট মহানগর আহবায়ক অ্যাডভোকেট
মৃত্যুঞ্জয় ধর ভোলার সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব
প্রদীপ কুমার দেব এর পরিচালনায় মানববন্ধন চলাকালীন
প্রতিবাদে সংহতি জানিয়ে বক্তারা বলেন- মায়ানমারের যে
অমানবিক হত্যা, নির্যাতন ও ধ্বংসযজ্ঞ রোহিঙ্গাদের উপর
চালানো হচ্ছে তা বিশ্বের কোন বিবেকবান মানুষ সহ্য
করতে পারবে না।
তারা বলেন- মায়ানমারের নোবেল বিজয়ী অংসান সুচি ও
সামরিক বাহিনী যেভাবে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে
অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিয়েছে তা বিশ্ব
নেতৃত্বকে ঐক্যবদ্ধভাবে এর জবাব দেয়া প্রয়োজন।
বক্তারা এই অমানবিক নির্যাতনের নিন্দা জানিয়ে বলেন-
মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশের সরকার ও
বিবেকবান মানুষ আজ লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গাদের পাশে
দাঁড়িয়েছে। এদের পাশে দাঁড়াতে বাংলাদেশের সকল
সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্বদের সংগঠনকে এগিয়ে
আসতে হবে। তারা মায়ানমারে রোহিঙ্গা নির্যাতন বন্ধে
জাতিসংঘসহ বিশ্ব নেতৃত্বকে অবিলম্বে জোরালো
পদক্ষেপ গ্রহণের আহবান জানান।
সংহতি জানান- বাংলাদেশ পুজা উদ্যাপন পরিষদ সিলেট জেলা
শাখার সভাপতি এডভোকেট নিরঞ্জন কুমার দে, বাংলাদেশ
হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদ সিলেট জেলা শাখার
সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট প্রদীপ কুমার ভট্টাচার্য্য,
জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সুব্রত চক্রবর্তী জুয়েল,
সংখ্যালঘু সংগঠন সমূহের সমন্বয় কমিটি সিলেট জেলা
আহবায়ক বৌদ্ধ নেতা রামেন্দ্র বড়ুয়া, সদস্য সচিব
এডভোকেট বিজয় কৃষ্ণ বিশ্বাস, রাজনীতিবিদ তপন মিত্র,
খ্রীষ্টান নেতা দানিশ সাংমা, ডিকন নিঝুম সাংমা, বৌদ্ধ সমিতির
উৎপল বড়ুয়া, পূজা উদ্যাপন পরিষদ সিলেট জেলা সাধারণ
সম্পাদক রজত কান্তি ভট্টাচার্য্য, মহানগর শাখার ভারপ্রাপ্ত
সভাপতি রজত কান্তি গুপ্ত, ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয়
সহযোগী সম্পাদক মলয় পুরকায়স্থ, কেন্দ্রীয় সদস্য
কৃপেশ পাল।
সংহতি জানান মুক্তিযোদ্ধা গোপিকা শ্যাম পুরকায়স্থ,
মুক্তিযোদ্ধা বিবেকানন্দ সমাজপতি, প্রকৌশলী মনজ বিকাশ
দেব রায়, জ্যোতির্ময় সিংহ মজুমদার চন্দন, এডভোকেট
রঞ্জন ঘোষ, বীরেন্দ্র সূত্রধর, নীরেশ দাস,
খোকন পাল, দেবর্শি শ্রীবাস দাস, জলদ্বীপ রঞ্জন
চৌধুরী, এপেক্সিয়ান চন্দন দাস, অ্যাডভোকেট বিপ্র দাস
ভট্টাচার্য্য, সুবিনয় মল্লিক, রথীন্দ্র দাস ভক্ত, রকি দেব,
যিশু ভট্টাচার্য্য, সঞ্জয় চক্রবর্তী, ভানুলাল দাস, সঞ্জয়
কুমার নাথ, মনমোহন দেবনাথ, জয়ন্ত আচার্য্য, নিরুপম
চক্রবর্তী শুভ্র, নিলেন্দু দে অনুপ, শংকর চন্দ্র দাস
শঙ্কু, রাজু গোয়ালা, নন্দন পাল, জি.ডি রুমু।
মানববন্ধনে সংহতি জানিয়ে উপস্থিত ছিলেন ইসকন সিলেট,
নিম্বার্ক আশ্রম জগ্ধবন্ধু সুন্দর ধাম, বৌদ্ধ সমিতি, খ্রিস্টান
মিশন, ট্রাইবাল ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন, হরিভক্তি
প্রচারণী সভা, সিলেট বিবেক, মহালয়া উদ্যাপন পরিষদ, হিন্দু
সমাজ সংস্থা সমিতি, বিবেকানন্দ চর্চা পর্ষদ, কাজলশাহ
সার্বজনীন পূজা কমিটি, সিলেট সদর উপজেলা পূজা
উদ্যাপন পরিষদ সহ প্রায় ২০টি সংগঠন।

সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

গাঁজাসহ দক্ষিণ সুরমা থেকে যুবক আটক #আলোকচিত্রী মুছলিম আলী


গাঁজাসহ দক্ষিণ
সুরমা থেকে যুবক
আটক #আলোকচিত্রী মুছলিম আলী

নিজস্ব প্রতিবেদক : সিলেট নগরের
ভার্থখলা এলাকা থেকে ৭০০ গ্রাম
গাঁজাসহ এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ।
আটককৃত আয়াত আলী (২৬) বিশ্বনাথ
উপজেলার হরিকলস গ্রামের মৃত লাল
মিয়ার ছেলে ।
রোববার সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে দক্ষিণ
সুরমার ভার্থখলা কিন ব্রিজ সংলগ্ন সুইপার
কলোনির পার্শ্বে শফিক মিয়ার কলোনির
পিছন থেকে আটক করা হয়।
মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ
কমিশনার জেদান আল মুসা জানিয়েছেন,
মহানগর ডিবি পুলিশের এসআই ভূপেন্দ্র
চন্দ্র বর্মণ এর নেতৃত্বে ডিবি পুলিশের
একটি টিম এ অভিযান চালায়।
অভিযানকালে প্রাথমিক অনুসন্ধানে
জানা যায় ধৃত ব্যক্তি তার বসতঘরকে মাদক
মজুদ রাখার স্থান হিসেবে ব্যবহার করে
সিলেট শহরের বিভিন্ন মাদকসেবীদের
নিকট খুচরা মূল্যে মাদক সরবরাহ করতো।
আয়াত আলী ইতিপূর্বে আরও ২/৩ বার মাদক
মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে কারাভোগ
করেছে।
এসআই ভূপেন্দ্র চন্দ্র বর্মণ বাদী হয়ে আটক
ব্যক্তির বিরুদ্ধে দক্ষিণ সুরমা থানায়
এজাহার দায়ের করলে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ
আইনে মামলা রুজু হয়েছে।

রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

সু চির শেষ সুযোগ, নইলে পরিস্থিতি ভয়ংকর: জাতিসংঘ

সু চির শেষ সুযোগ, নইলে পরিস্থিতি
ভয়ংকর: জাতিসংঘ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক:: মিয়ানমারের রাখাইনে রোহিঙ্গা
মুসলিম শরণার্থীদের ওপর সেনাবাহিনীর নির্যাতন
বন্ধের জন্য অং সান সু চিকে শেষ সুযোগ
দিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তেনিও গুতেরেস।
বিবিসিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে গুতেরেস বলেন, সু চি
এখনই যদি ব্যবস্থা না নেন, তাহলে পরিস্থিতি ভয়াবহ
হবে।
রাখাইনে রোহিঙ্গা মুসলিমদের জাতিগত নিধন করা
হচ্ছে বলে আগেই সর্তক করেছে জাতিসংঘ।
কিন্তু মিয়ানমার বলছে, তারা গত মাসের ২৫ তারিখে পুলিশ
ছাউনি এবং সেনা ক্যাম্পে সন্ত্রাসী হামলার পাল্টা জবাব
হিসেবে এই অভিযান চালাচ্ছে। সাধারণ মানুষের ওপর
কোনো ধরনের হামলা চালানো হচ্ছে না।
জাতিসংঘের চলতি সপ্তাহের সাধারণ পরিষদের
অধিবেশনকে সামনে রেখে বিবিসি অ্যান্তেনিও
গুতেরেসের সাক্ষাৎকার নিয়েছে। সাক্ষাৎকারে
গুতেরেস বলেন, মঙ্গলবার রোহিঙ্গা ইস্যুতে
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন সু চি। এটাই তার জন্য
রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন বন্ধ ঘোষণার শেষ
সময়।
তিনি আরও বলেন, সু চি যদি এখনও পরিস্থিতি
বিপরীতমুখী না করে, তাহলে আমি মনে করি
ট্রাজেডি একেবারে ভয়ঙ্কর হবে, এবং দুর্ভাগ্যবশত
আমি দেখতে পাচ্ছি না কিভাবে ভবিষ্যতে এই পরিস্থিতি
বিপরীতমুখী হতে পারে।
জাতিসংঘ মহাসচিব পুনরায় বলেন, রোহিঙ্গাদের বাড়ি
ফেরার অনুমতি দেয়া উচিত।
গুতেরেস আরও বলেন, এটা স্পষ্ট যে, মিয়ানমারে
সেনাবাহিনী এখনও আপার হ্যান্ড। রাখাইনে যা ঘটছে
তা করছে সেনাবাহিনী চাপ দিচ্ছে বলেও মন্তব্য
করেন তিনি।
শান্তিতে নোবেলজয়ী অং সান সু চি অনেকদিন
মিয়ামারের (বার্মা) সামরিক জান্তা সরকারের অধীনে
গৃহবন্দি ছিলেন। বর্তমানে রোহিঙ্গা পরিস্থিতি সামাল
দিতে না পারার কারণে তিনি বিশ্বব্যাপী সমালোচিত
হচ্ছেন।
নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের
অধিবেশনেও যোগ দিচ্ছেন না সু চি। সু চি বলছেন,
রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাচন চালানো হচ্ছে
না। কিছু গণমাধ্যম মিথ্যা সংবাদ ছাপিয়ে বরং সন্ত্রাসীদের
সমর্থন দিচ্ছে।
প্রসঙ্গত, রাখাইনে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সহিংসতার
কারণে ইতোমধ্যে নতুন করে ৪ লাখ রোহিঙ্গা
বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের প্রবেশ সীমিত করার ঘোষণা
দেয়ার পর এই হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব।
বাংলাদেশ পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে,
নির্ধারিত এলাকার বাহিরে রোহিঙ্গারা চলাফেরা করতে
পারবে না। এজন্য পরিবহণ চালকদের রোহিঙ্গাদের
বহন না করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। #মুছলিম আলী

রাখাইনে সহিংসতায় ১০ হাজার রোহিঙ্গা নিহত!

রাখাইনে সহিংসতায় ১০ হাজার
রোহিঙ্গা নিহত!
কক্সবাজার: মিয়ানমারের রাখাইনে সাম্প্রতিক সহিংসতায় প্রাণ
গেছে ৫ থেকে ১০ হাজার রোহিঙ্গার। এমন দাবি,
যুক্তরাজ্যের হাউজ অব লর্ডসের সদস্য নাজির
আহমেদের। প্রায় একই কথা বলছেন, রোহিঙ্গা নেতা
তুন
কিন। তিনি জানান, মিয়ানমার সেনাবাহিনীর হাতে যে ৫ হাজার
রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে, এটি নিশ্চিত। জ্বালিয়ে দেয়া
হয়েছে, ৩০ হাজার ঘরবাড়ি। এছাড়া বন-জঙ্গলে পালিয়ে
থেকে ক্ষুধা-তৃষ্ণায় মরছেন অনেকে। গণমাধ্যমে
দেয়া
সাক্ষাতকারে তারা এ অভিমত ব্যক্ত করেছেন।

‘মিয়ানমারের গণহত্যা বন্ধে জাতিসংঘকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে’ #আলোকচিত্রী :মুছলিম আলী

‘মিয়ানমারের গণহত্যা বন্ধে জাতিসংঘকে
কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে’
মিয়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলিম গণহত্যার প্রতিবাদে নগরীর
গোয়াবাড়ী এলাকাবাসী ও আল-মাদানী পরিষদ সিলেট-এর
উদ্যোগে শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বাদ জুম্মা
বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি নগরীর প্রধান প্রধান
সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে কোর্ট পয়েন্টে এক
সমাবেশে মিলিত হয়।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রহমানীয়া
প্রতিবন্ধী কল্যাণ ফাউন্ডেশন-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও
আল-মাদানী পরিষদ সিলেট-এর প্রধান উপদেষ্ট আতাউর
রহমান খান শামছু বলেন মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলমানদের
উপর সেনাবাহিনী ও বৌদ্ধ ভিক্ষু কর্তৃক অমানবিক নির্যাতন
বন্ধে জাতিসংঘকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।
তিনি আরও বলেন- মানুষের বিপদে মানুষকেই পাশে
এসে দাঁড়াতে হয়, তা না হলে মানবতার মূল্য কোথায়?
লক্ষ লক্ষ অসহায় নরনারী, শিশুরা মিয়ানমারের সামরিক জান্তার
অত্যাচারে ঘর ছাড়া, বিপন্ন মানুষগুলোর নিজের দেশে
থাকার অধিকারটুকুও হারিয়েছে।
তিনি আরও বলেন- রোহিঙ্গাদের উপর চলমান এই নির্মম
গণহত্যা বন্ধে এগিয়ে আসতে হবে সারা পৃথিবীর
বিবেকবান মানুষকে। বিপন্ন মানুষগুলোকে ঘর ফিরিয়ে
দেয়ার দায় পুরো পৃথিবীর মানুষের। মানবতার এই সংকটে
চুপ করে থাকাটাই অপরাধ। রোহিঙ্গা গণহত্যা বন্ধে দল-মত
নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশের তরুণ সমাজকে
কাজ করতে হবে এবং বার্মিজ পণ্য বর্জন করার আহবান
জানান।
আল-মাদানী পরিষদ সিলেট-এর সভাপতি কতুব উদ্দিন শহিদির
সভাপতিত্ব ও সিনিয়র সহ সভাপতি হানিফুজ্জামান জসিমের
পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পরিষদের
উপদেষ্টা ও জামিয়া গোয়াবাড়ী মাদরাসার মোহতামীম
মাওলানা ওয়ালী উল্লাহ আল-মাহমুদী, রহমানীয়া
প্রতিবন্ধী কল্যাণ ফাউন্ডেশন-এর সাধারণ সম্পাদক আব্দুর
রাজ্জাক রাজন। বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন
পরিষদের (ভারপ্রাপ্ত) সাধারণ সম্পাদক আদুল মোমিন
জুবের, সাংগঠনিক সম্পাদক আল আমিন আহমেদ (নাঈম),
সেচ্ছাসেবক দল নেতা আসুক আহমদ, মাহানগর
ছাত্রদলের নির্বাহী সদস্য আরমান হোসেন, সহ
সাংগঠনিক সম্পাদক সামিন আহমদ, অর্থ সম্পাদক মুজাহিদ আহমদ
জুনেদ, সহ প্রচার সম্পাদক হাফিজ ইসমাইল আহমদ, নাঈম
আহমত, মফিজ আহমদ, ফায়েক, মেহেদী, রবিন, আদর
আহমদ, মামুন, রাজু, জাকারিয়া, অফিস সম্পাদক মাছুম আহমদ, ইমন
আহমদ, গফুর আহমদ, শাহিন আহমদ প্রমুখ। এছাড়াও এলাকার
সর্বস্তরের তৌহিদী জনতা বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে
উপস্থিত ছিলেন। 

মদন মোহন কলেজ ছাত্রলীগের আনন্দ মিছিল #আলোকচিত্রী :মুছলিম আলী



মদন মোহন কলেজ ছাত্রলীগের আনন্দ মিছিল
নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ব্রিটিশ মিডিয়ায়
মাদার অব হিউম্যানিটি আখ্যায়িত করায় মদন মোহন কলেজ
ছাত্রলীগের উদ্যোগে রোববার দুপুরে কলেজ
ক্যাম্পাসে এক আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
মিছিলটি কলেজ ক্যাম্পাস থেকে বের হয়ে লামাবাজার
থেকে রিকাবীবাজার রোড প্রদক্ষিণ করে কলেজ
শহীদ মিনারে এক সমাবেশে মিলিত হয়।
মিছিল সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন সিলেট মহানগর
ছাত্রলীগের সাবেক সাহিত্য সম্পাদক মো. আমির
হোসেন, সাবেক বিভাগীয় উপ সম্পাদক শহিক আকিব
অপু, সিলেট মহানগর ও মদন মোহন কলেজ ছাত্রলীগ
নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কামরুল ইসলাম সুমন,
নজরুল ইসলাম, রাজেশ সরকার, সত্যজিত দাস, হোসেন
আহমদ রাসেল, ২নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগ সভাপতি সুমন দাস, ১৩নং
ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রকি দেব, বিধান কৃষ্ণ
রায়, আব্দুল করিম সুমন, মাসুম হোসেইন, দেবাশিষ
তালুকদার, মহি উদ্দিন রাসেল, রুম্মান আহমদ, মিফতাউল
হোসেন লিমন, ডালিম হোসেন, সুপ্রিয় পাল রূপম,
রেজাউল কবির সৌরভ, লোকমান আহমদ, সালমান আহমদ
ফাহাদ, ইমরান আহমদ, নাহিদ আহমদ, নুরুল ইসলাম, মনির আজাদ
মুন্না, মো. তানভীর আহমদ, আবু হামজা আফজল, শুভ
তরাৎ, মাকসুদুর রহমান নাঈম, আরিফ আরমান জিসান, জাবের
আহমদ শান্ত, বদরুল ইসলাম, অন্তু রায়, সৈয়দ তাহের আহমদ,
মুহিবুর রহমান মুহিব, জাবেদ আহমদ, লাবিব চৌধুরী, সাজ্জাদুর
রহমান অভি, জুবায়ের আহমদ, আকাশ দেবনাথ, কবির আহমদ
সাজু, বিশাল দে উৎস, মাহবুবুর রহমান রাসেল, অনিক সরকার,
ফয়সল আহমদ, আব্দুস সালাম, আব্দুল ওয়াহিদ মাহি, মাহমুদুল
হাসান মুন্না, রাহাত তরফদার মুন্না, মান্না আহমদ, মো. মাসুম,
রাহাত মুন্না, মো. শিহাব, তুহিন আহমদ, শাওন চক্রবর্তী,
সাইফুল ইসলাম, নাঈম আহমদ চৌধুরী, রিন্ত পুরকায়স্থ, হিমেল
দাস, অভিষেক চক্রবর্তী, জয়ঘোষ, সায়রা বেগম, তৃষা
আক্তার, পাপিয়া আক্তার, মোহনা সেনাপতি প্রমুখ।

শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

রোহিঙ্গা গণহত্যা: প্রতিবাদে বৃহত্তর শাহী ঈদগাহ এলাকাবাসীর মানববন্ধন #আলোকচিত্রী :মুছলিম আলী

রোহিঙ্গা গণহত্যা: প্রতিবাদে বৃহত্তর শাহী
ঈদগাহ এলাকাবাসীর মানববন্ধন
নিজস্ব প্রতিবেদক : মিয়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলিম
গণহত্যা
ও অমানবিক নির্যাতনের প্রতিবাদে মানববন্ধন
কর্মসুচি পালন করে বৃহত্তর শাহী ঈদগাহ
এলাকাবাসী।
শনিবার বাদ জোহর নগরীর শাহী ঈদগাহ পয়েন্টে
আয়োজিত মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন শাহী
ঈদগাহ হাজারীবাগ জামে মসজিদের
মোতওয়াল্লী আকবর হোসেন সেলিম।
আমিনুর রহমান পাপ্পুর পরিচালনায় অন্যান্যদের
মধ্যে বক্তব্য রাখেন মহানগর বিএনপির সাধারণ
সম্পাদক বদরুজ্জামান সেলিম, সাংবাদিক আব্দুল
মালিক জাকা, এমদাদ হোসেন চৌধুরী, ফজলুল হক,
ফারুক আহমদ, হাজি আব্দুল মতিন শায়েস্তা,
আলতাব মিয়া, পুতুল মিয়া, মতছির আলী, নজমুল
ইসলাম এহিয়া, মাশরুক আহমদ মাসুক, হাজি এনামুল
হক, আমীনুর রহমান খোকন, মাওলানা মুফতি রশীদ
আহমদ, মাওলানা হাফিজ শরিফ উদ্দিন, মাওলানা
হাফিজ আকমল হোসেন, হাজি মানিক মিয়া, একে
আজাদ চৌধুরী মুকুল, আব্দুল মতিন মতু মিয়া, রুবেল
আহমদ, সাকের আহমদ, আব্দুল কাইয়ুম মোশাহীদ,
আলতা মিয়া, মিল্লাত আহমদ প্রমুখ।
মানববন্ধন শেষে দোয়া পরিচালনা করেন শাহী
ঈদগাহ হাজারীবাগ জামে মসজিদের ইমাম
মাওলানা মুহিবুর রহমান মিটিপুরী। 

ছাত্রলীগ কর্মী মাসুম হত্যা মামলার এজহারনামীয় আসামী গ্রেফতার #আলোকচিত্রী :মুছলিম আলী

ছাত্রলীগ কর্মী
মাসুম হত্যা মামলার
এজহারনামীয় আসামী
গ্রেফতার
নিজস্ব প্রতিবেদক : আভ্যন্তরীণ বিরোধের জের ধরে
খুন হওয়া ছাত্রলীগ কর্মী জাকারিয়া মো. মাসুম
হত্যার ঘটনার মামলায় এক জনকে গ্রেফতার করা
হয়েছে।
নিহতের মা আতিয়া বেগম নিজে বাদী হয়ে
বৃহস্পতিবার (১৪ই সেপ্টেম্বর) মধ্যরাতে
শাহপরান থানায় ছাত্রলীগ নেতা টিটু চৌধুরীসহ ২২
জনকে আসামি করে এ মামলা দায়ের করেন।
আজ ১৬ই সেপ্টেম্বর শনিবার রাত আনুুমানিক ১.৩০
মিনিটের সময় শাহপরান থানার সেকেন্ড অফিসার
এস.আই জয়ন্ত কুমার দেব ,মামলার তদন্তকারী
কর্মকর্তা এসআই মামুন সহ সঙ্গীয় ফোর্স
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এক অভিযান পরিচালনা
করে,কোতোয়ালী থানাধীন নগরীর
চালিবন্দর এলাকা থেকে মাসুম হত্যার এজহার
নামীয় ১০ নং আসামী জুয়েল আহমদ (১৯) কে
গ্রেফতার করতে সক্ষম হন।
প্রসঙ্গত, বুধবার (১৩ই সেপ্টেম্বর) দুপুরে
শিবগঞ্জের লামাপাড়া এলাকায় জাকারিয়া মো.
মাসুমকে ছুরিকাঘাত করা হয়। পেশায় ব্যবসায়ী
মাসুম ছাত্রলীগের সুরমা গ্রুপের কর্মী। এমসি
কলেজ ছাত্রলীগ নেতা টিটু চৌধুরীর অনুসারীরা
মাসুমকে ছুরিকাঘাত করে বলে অভিযোগ
করেছে তার পরিবার। বিকেলে ওসমানী
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মাসুম মারা যান।

শুক্রবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

রোহিঙ্গা মুসলিমদের প্রতি ফোটা রক্তের দাম খুনী সুচিকে দিতে হবে সিলেট মহানগর হেফাজত #আলোকচিত্রী :মুছলিম আলী

রোহিঙ্গা মুসলিমদের প্রতি ফোটা
রক্তের দাম খুনী সুচিকে দিতে হবে
সিলেট মহানগর হেফাজত

নিজস্ব প্রতিবেদক :শুক্রবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৭:
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমীর আল্লামা আহমদ
শফী ঘোষিত মিয়ানমার রাখাইন রাজ্যের রোহিঙ্গা মুসলিম
গণহত্যা বন্ধের দাবিতে শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বাদ
জুম্মা হেফাজতে ইসলাম সিলেট মহানগর শাখার
উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত
হয়েছে। মিছিলটি বন্দরবাজার কেন্দ্রীয় জামে
মসজিদের সামন থেকে বের হয়ে নগরীর প্রধান
প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে সিলেট সিটি পয়েন্টে
এসে এক সমাবেশে মিলিত হয়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন- সংকট নিরসনে বাংলাদেশ
সরকারকে মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গাদের
শরণার্থী মর্যাদা দিতে হবে। বাংলাদেশ সহ বিশ্বের সকল
মুসলিমদেশ থেকে মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার
করে কুটনৈতিক সর্ম্পক ছিন্ন করতে হবে। বক্তারা
বলেন, মুসলিম রোহিঙ্গাদের রক্ত নিয়ে হুলিখেলা
বিশ্বের মুসলিম আর সহ্য করবে না। রোহিঙ্গা
মুসলিমদের প্রতি ফোটা রক্তের দাম মিয়ানমারের খুনি
সরকার অং সান সুচি এবং জাতিসংঘকে দিতে হবে।
হেফাজত নেতৃবৃন্দ বলেন- মিয়ানমারে মুসলিম গণহত্যা
অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। এই অমানবিক গণহত্যা
প্রতিরোধে আন্দোলন গড়ে তোলা এখন সময়ের
দাবি। মিয়ানমারের নিরীহ মুসলিমদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য
দেশের সর্বস্তরের মানুষের প্রতি আহবান জানান এবং
প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গাদের পাশে গিয়ে তাদের অবস্থা
দেখে আসায় ও তাদের আশ্রয় নিরাপত্তায় সহযোগিতা
ঘোষণা করায় ধন্যবাদ জানান।
মহানগর হেফাজতের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মুশতাক আহমদ
খানের সভাপতিত্বে প্রতিবাদ সামাবেশে বক্তব্য রাখেন
ও উপস্থিত ছিলেন- সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র
আরিফুল হক চৌধুরী, এডভোকেট মাওলানা আব্দুর রকীব,
মাওলানা রেজাউল করীম জালালী, মাওলানা খলিলুর রহমান,
মাওলানা সিরাজুল ইসলাম সিরাজী, মাওলানা আতাউর রহমান
কোম্পানীগঞ্জী, মাওলানা খায়রুল হোসেন, হাফিজ
মাওলানা আহমদ সগীর, গাজী রহমত উল্লাহ, মাওলানা পীর
আব্দুল জব্বার, আলহাজ¦ মাওলানা এমরান আলম, মাওলানা
ফখরুজ্জামান, মাওলানা আব্দুল আহাদ, মাওলানা সদরুল আমীন,
মাওলানা সালেহ আহমদ শাহবাগী, মাওলানা আমীন রাজু, হাফিজ
মাওলানা রিয়াজ আল মামুন, মাওলানা আখতারুজ্জামান, মাওলানা রুহুল
আমীন নগরী, হাফিজ কয়েছ আহমদ, মাওলানা সানা উল্লাহ,
মাওলানা মোহাম্মদ আলী, হাফিজ কবির আহমদ, মাওলানা
সাইফুর রহমান, হাফিজ সাব্বির আহমদ রাজী, মাওলানা মাহবুবুল
হক, মাওলানা আরিফুল হক ইদ্রিস, আব্দুল হান্নান তাপাদার, মাওলানা
রওনক আহমদ, মাওলানা রেজুওয়ান আহমদ, মাওলানা আব্দুর
রহমান, প্রিন্সিপাল মাওলানা জহিরুল হক, মাওলানা রফিক বিন সিকান্দার
প্রমুখ। #আলোকচিত্রী :মুছলিম আলী

বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

journalist muslim ali


রোহিঙ্গা গণহত্যা বন্ধের দাবীতে সুন্নী সমাজ কল্যাণ যুব সংঘের উদ্যোগে মানববন্ধন #আলোকচিত্রী:মুছলিম আলী

রোহিঙ্গা গণহত্যা বন্ধের
দাবীতে সুন্নী সমাজ কল্যাণ
যুব সংঘের উদ্যোগে
মানববন্ধন
নিজস্ব প্রতিবেদক : রোহিঙ্গা গণহত্যা বন্দের
দাবীতে ওসমানীনগর উপজেলার তের মাইল এলাকায়
মানববন্ধন করেছে স্থানীয় জনতা। বুধবার সকালে স্থানীয়
সুন্নী সমাজ কল্যাণ যুব সংঘের উদ্যোগে এই মানববন্ধন
কর্মসূচী পালিত হয়।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আহাদ ধলা মিয়ার সভাপতিত্বে
জাহাঙ্গির আলম ও খালেদ খানের যৌথ পরিচালনায় অনুষ্টানে
বক্তরা বলেন, মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলমানদের উপর
বর্বরোচিত নির্যাতন ও গণহত্যার তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ
জানিয়ে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি কূটনৈতিক তৎপরতা আরো
জোরদার ও প্রয়োজনে সাময়িক হস্তক্ষেপ করার দাবি
জানান। জাতিসংঘ ও ওআইসি কে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার আহ্বান
জানিয়েছেন।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন- উসমানপুর
ইউপির ১নং ওয়ার্ড মেম্বার সিরাজ উদ্দিন আনহার, ২নং ওয়ার্ডের
সাবেক মেম্বার মজম্মিল আলী, দয়ামীর ইউপির ৪নং
ওয়ার্ডের মেম্বার জালালুদ্দীন সামী, লন্ডন প্রবাসী
হাজী আরু মিয়া, মকদ্দুছ ছানী, সুন্নী সমাজ কল্যাণ সংস্থার
উপদেষ্টা ইমাম ও খতিব আতাউর রহমান নিজামী, সংঘটনের
সেক্রেটারী মো. আখতার মিয়া, ওসমানীনগর
তালামীযের সভাপতি সালেহ আহমদ, ব্রাম্মণশাষণ সরকারী
প্রা: বিদ্যা: শিক্ষক সুজিত, লন্ডন প্রবাসী সিরাজ মিয়া, হাজী
আব্দুন নূর, মুরব্বী আইয়ুব আলী, শিবলু আহমেদ, মো.
জাহাঙ্গীর মিয়া, জুনেদ আলী, সিরাজ মিয়া, মো. ইব্রাহিম,
সিলেট জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য মো. খালেদ
খান, ওসমানপুর ইউপি মেম্বার মো. আশিক, মো. মোশাহিদ,
মো. টিপু, শিব্বির আহমেদ, সামাদ আহমেদ, আবু তাহের
এমরান, সালেহ আহমেদ, জায়েদ আহমেদ, রাজু আহমেদ,
জাবেদ আহমেদ, মাহবুবুর রহমান প্রমখ।
মানববন্ধন শেষে দোয়া পরিচালনা করেন সুন্নী সমাজ
কল্যাণ সংস্থার উপদেষ্টা ইমাম ও খতিব আতাউর রহমান নিজামীর
দোয়ার মাধ্যমে মানববন্ধন শেষ হয়। #আলোকচিত্রী:মুছলিম আলী

ফাহিম রহমানের মুক্তির দাবিতে সিলেটে ছাত্রদলের বিক্ষোভ #আলোকচিত্রী :মুছলিম আলী

ফাহিম রহমানের মুক্তির দাবিতে সিলেটে
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
নিজস্ব প্রতিবেদক :সিলেট মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহ-
সাংগঠনিক
সম্পাদক ফাহিম রহমান মৌসুমকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে
এবং অবিলম্বে তার মুক্তির দাবিতে বুধবার দুপুরে সিলেট
নগরীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাতীয়তাবাদী
ছাত্রদল। মিছিলটি সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার
থেকে শুরু করে চৌহাট্টা হয়ে দরগাহ গেইট পয়েন্টে
গিয়ে সংক্ষিপ্ত সভায় মিলিত হয়।
এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিলেট জেলা বিএনপির
সাংগঠনিক সম্পাদক ও ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক
সহসভাপতি আব্দুল আহাদ খান জামাল বলেন, ‘বর্তমান
স্বৈরাচারী সরকার জনবিচ্ছিন্ন হয়ে বিরোধী মতাবলম্বী
নেতাকর্মীদের হয়রানি, গ্রেফতার ও নির্যাতন করে
ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের ছাত্রজনতা সোচ্চার হচ্ছে।
সুতরাং জনরোষ থেকে বাঁচার কোন উপায় বর্তমান
সরকারের নেই।’ তিনি অবিলম্বে ছাত্রদল নেতা ফাহিম
রহমান মৌসুমের মুক্তি দাবি করেন।
সভায় বক্তারা রোহিঙ্গাদের জন্য পাঠানো বিএনপির ২২টি
ত্রাণবাহী ট্রাক আটকে দেওয়ার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
জানান। সিলেট জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক
মোহাম্মদ আবদুল কাইয়ুমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মিছিল
পরবর্তী সভায় বক্তব্য রাখেন সিলেট জেলা বিএনপির
সদস্য ও এমসি কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক
সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, ২৭নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক
দেলোয়ার হোসেন চৌধুরী।
এমসি কলেজ ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক জুবের আহমদ,
সিনিয়র সহসভাপতি শেখ শামসুদ্দিন শামসুল ও শাহ খুররম ডিগ্রি
কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি এস.কে শাহীনের যৌথ
পরিচালনায় অনুষ্ঠিত মিছিল ও সভায় উপস্থিত ছিলেন মহানগর
ছাত্রদলের সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন,
মহানগর ছাত্রদল নেতা হামিদ হোসেন আকাশ, মহানগর
জাসাসের সহ সভাপতি প্রভাষক মাকসুদ আলম, সিলেট ল’
কলেজ ছাত্রদল নেতা মুহিবুর রহমান লিটন, এমসি কলেজ
ছাত্রদলের সভাপতি আশরাফ উদ্দিন রাজীব, জেলা ছাত্রদল
নেতা সাইফুল আলম কোরেশী, মহানগর ছাত্রদলের
সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক তানিমুল ইসলাম তানিম, সরকারী
কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি এস এম ফখরুল ইসলাম, জেলা
ছাত্রদলের সদস্য জাকির হোসেন, মহানগর ছাত্রদলের
সাবেক সিনিয়র সদস্য সালমান আহমদ রানা, ছাত্রদল নেতা
মামুনুর রশিদ মামুন, সুজন মিয়া, জেলা জাসাসের সহ সাংগঠনিক
সম্পাদক ইমরান আহমদ, এম সোয়েব আহমদ, রিয়াজ উদ্দিন
ইমরান, আতিকুল ইসলাম নাঈম, সুমেল আহমদ, ফাহাদ মাহফুজ
চৌধুরী, বাবুল আহমদ, মোজাম্মেল হক, আলাল আহমদ,
আশরাফ উদ্দিন, করিম খান, আব্দুল হামিদ, ইয়াসিন হোসাইন জয়,
কামরুজ্জামান কামরুল, রাজু আহমদ অপু, পাবেল আহমদ,
শফিকুল হক শামীম, শাহীন আহমদ, আরিফুল হক
আনোয়ার, সৈয়দ শাহনুর আহমদ, সাঈম আহমদ, রুহুল আমিন,
অলিনুর রহমান মিজান, এনাম আহমদ রাজ, মিলন আহমদ, জাসিম
আহমদ রাফি, সাহান আহমদ, মাসুম আহমদ, শরীফ আহমদ, সামি
আহমদ প্রমুখ। #আলোকচিত্রী
:মুছলিম আলী

রোহিঙ্গাদের গণহত্যা, ধর্ষণ ও নির্যাতনের প্রতিবাদে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের মানববন্ধন #আলোকচিত্রী :মুছলিম আলী

রোহিঙ্গাদের গণহত্যা, ধর্ষণ ও
নির্যাতনের প্রতিবাদে মুক্তিযোদ্ধা
সংসদ সন্তান কমান্ডের মানববন্ধন
নিজস্ব প্রতিবেদক :বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭:
“মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নই আমাদের অঙ্গীকার”
এই ¯েøাগানকে সামনে রেখে মিয়ানমারে
রোহিঙ্গাদের গণহত্যা, ধর্ষণ ও অমানবিক নির্যাতনের
প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসুচি পালন করা হয়েছে।
বুধবার দুপুরে সিলেট নগরীর কেন্দ্রীয় শহীদ
মিনারের সামনে সিলেট মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান
কমান্ড আহবায়ক কমিটির উদ্যোগে আয়োজিত
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সিলেট
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ মহানগর ইউনিট কমান্ডের কমান্ডার ও
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ভবতোষ রায় বর্মন রানা।
মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের আহবায়ক ও ৫নং
ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক
আমিনুর রহমান পাপ্পুর সভাপতিত্বে ও সন্তান কমান্ডের
সদস্য সচিব দেওয়ান তারেক চৌধুরীর পরিচালনায় বিশেষ
অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- অ্যাডভোকেট মুজিবুর
রহমান চৌধুরী, ডেপুটি কমান্ডার নীলকান্ত সিংহ, বীর
মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাশেম, কবি তুষার কর, শেখ আব্দুস
সোবহান, সন্তান কমান্ডের যুগ্ম আহবায়ক সৈয়দ আবুল
কালাম আজাদ, ডা. নাজরা চৌধুরী, সন্তান কমান্ডের সদস্য
সৈকত আলী, জাবেদ হোসেন ময়না, আব্দুস সালাম
ফারুক, ফিরুজ মিয়া, মেহদী হোসেন আলমগীর, মো.
রমিজ, মো. হায়দার বাদশা, ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের
সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল আজিজ সলু, সামসুল ইসলাম,
সেলিম আহমদ, রুবেল আহমদ, মো. রাকিব, ওমর ফারুক,
আব্দুল কাদির, মো. করিম, সেলিম আহমদ, মামুন আহমেদ,
সেলিম আহমেদ, মো. রহিম, অ্যাডভোকেট সেজিল
আহমেদ, মিলন আহমেদ, আদনান, তাহমিদ, সায়েম, সুফিয়ান,
তাহসান, ওমর ফারুক, তানিম মিয়া, রুমান আলি, আবদুল মুজিব,
ফয়েজ আহমেদ প্রমুখ। #আলোকচিত্রী
:মুছলিম আলী

চৌহাট্টায় আগুন জালিয়ে, সড়ক অবরোধ করে ছাত্রলীগের প্রতিবাদ #আলোকচিত্রী:মুছলিম আলী

চৌহাট্টায় আগুন জালিয়ে, সড়ক অবরোধ
করে ছাত্রলীগের প্রতিবাদ
সিলেট নগরীর শিবগঞ্জ এলাকায় নিজ
দলের ক্যাডারদের ছুরিকাঘাতে জাকারিয়া মোহাম্মদ মাসুম
নামের এক ছাত্রলীগ কর্মী নিহত হয়েছে। এ ঘটনার
প্রতিবাদে নগরীর চৌহাট্টা এলাকায় টায়ারে আগুন ও সড়ক
অবরোধ করেছে ছাত্রলীগ।বুধবার রাত ৮টার এ প্রতিবাদ
করে ছাত্রলীগ।জানা যায়- নিহত মাসুম যুক্তরাজ্য আওয়ামী
লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী
সমর্থিত সুরমা গ্রুপের কর্মী। তাকে ছুরিকাঘাত করে হত্যার
প্রতিবাদে এই গ্রুপের কর্মীরাই চৌহাট্টায় প্রতিবাদ করেন।
এ ব্যাপারে সিলেট কোতোয়ালী থানার ওসি গৌসুল
হোসেন বলেন, বুধবার বিকালে শিবগঞ্জে
ছাত্রলীগের এক কর্মী খুনের ঘটনার জের ধরে চৌহাট্টা
এলাকায় সড়ক অবরোধের চেষ্টা করে ছাত্রলীগের
সুরমা গ্রুপ। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে রাস্তা ক্লিয়ার
করে দেয়। এখন পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
#আলোকচিত্রী:মুছলিম
আলী

শিবগঞ্জে পূর্ব বিরোধের জেরে ছাত্রলীগ নেতা নিহত #আলোকচিত্রী:মুছলিম আলী

শিবগঞ্জে পূর্ব বিরোধের
জেরে ছাত্রলীগ নেতা নিহত
নিজস্ব প্রতিবেদক : পূর্ব বিরোধের জেরে সিলেটে
প্রতিপক্ষের হামলায় জাকারিয়া মো. মাসুম (২২) নামের এক
ছাত্রলীগ কর্মী নিহত হয়েছে। তিনি ছাত্রলীগের সুরমা
গ্রুপের কর্মী।
বুধবার বিকেলে নগরীর শিবগঞ্জের লামাপাড়ায় এ ঘটনা
ঘটে।
সুরমা গ্রুপের নেতা বিপ্লব জানান, জেলা ছাত্রলীগের
সাধারণ সম্পাদক রায়হান চৌধুরীর গ্রুপের সাথে বিরোধের
জের ধরে কয়েকজন ছাত্রলীগ কর্মী মাসুমের
ছোটভাই খালেদকে শিবগঞ্জে আটকে রেখে তাকে
খবর দেয়। পরে মাসুম সেখানে যাওয়ার পরপরই তাকে
উপুর্যপুরি ছুরিকাঘাত করা হয়। সেখান থেকে তাকে ওসামনী
হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।
তবে সিলেট জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রায়হান
চৌধুরী বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, আমি জেলা
ছাত্রলীগের দায়িত্বে রয়েছি। আমার নামে কোন গ্রুপও
নেই। বর্তমানে আমি ঢাকায় অবস্থান করছি।
উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে এ ঘটনায় জড়ানো হয়েছে
বলেও জানান তিনি। এছাড়া, এমসি কলেজ ছাত্রলীগের
অভ্যন্তরীন বিরোধে এ ঘটনা ঘটেছে বলে দাবি
করেন রায়হান।
এসএমপির মূখপাত্র ও অতিরিক্ত উপ-কমিশনারজেদান আল মুসা
বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, নিহত মাসুমের দুই উরুতে একাধিক
ছুরিকাঘাত রয়েছে। বর্তমানে ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ
মোতায়েন রয়েছে। হত্যাকারীদের ধরতে পুলিশ
তৎপরতা শুরু করেছে বলেও জানান তিনি।
#আলোকচিত্রী:মুছলিম
আলী

সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

জেলা ছাত্র দল নেতা রাজনের পাশে মহানগর বিএনপি

জেলা ছাত্র দল নেতা রাজনের পাশে মহানগর
বিএনপি
অসুস্থ সিলেট জেলা ছাত্রদলের পরিবেশ ও জলবায়ু
বিষয়ক সম্পাদক ও মদন মোহন বিশ্ববিদ্যালয়ের
মেধাবী শিক্ষার্থী আলী আকবর রাজনের পাশে
মহানগর বিএনপির নেতৃবৃন্দ। গতকাল সিলেট নগরীর
মিবক্রাসটুলাস্থ একটি বেসরকারী হাসপাতালে
গিয়ে সিলেট মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ
সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী সহ মহানগর বিএনপির
নেতৃবৃন্দ চিকিৎসার সর্বশেষ খোঁজখবর নেন এবং আশু
সুস্থার জন্য দোয়া কামনা করেন।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির যুগ্ম
সম্পাদক হুমায়ুন আহমদ মাসুক, সাংগঠনিক সম্পাদক
মোর্শেদ আহমদ মুকুল, যুব বিষয়ক সম্পাদক মির্জা
বেলায়েত আহমদ লিটন, মানবাধিকার সম্পাদক মুফিত
নেহাল উদ্দিন, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা মাসহুদ
আহমদ, সহ-সমাজ সেবা সম্পাদক মফিজুর রহমান
জুবেদ, সহ-যোগাযোগ সম্পাদক উজ্জল রঞ্জন চন্দ, ২৬
নং ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আফসর আহমদ,
জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক নাজিম উদ্দিন,
মহানগর ছাত্রদলের মানবাধিকার সম্পাদক মিজানুর
রহমান মিজান, জেলা ছাত্রদল নেতা নাজমুল
হোসেন মুন্না, ইফতেখার হোসেন সানি, এ কে
রাশেদ, সাদিক আহমদ, ফারুক আহমদ, ফয়সল আহমদ সহ
যুবদল ছাত্রদল নেতৃবৃন্দ। #আলোকচিত্রে : মুছলিম
আলী

বন্দরবাজারে সংঘর্ষের ঘটনার পুলিশের মামলা #আলোকচিত্রী :মুছলিম আলী

নিজস্ব প্রতিবেদক :: জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার সাজা হওয়ার পর সিলেটের বন্দর বাজারে সংঘর্ষের ঘটনায় বিএনপি-ছাত্রদলে...