অস্ত্র সহ আটক চার
ছাত্রলীগ ও
ছাত্রদল কর্মীকে
রিমান্ডে চায়
পুলিশ
সিলেট নগরীর
লামাবাজার থেকে অস্ত্রসহ আটককৃত চার
ছাত্রলীগ ও ছাত্রদল কর্মীর বিরদ্ধে পৃথক
অভিযোগে দু’টি মামলা দায়ের করা
হয়েছে। মঙ্গলবার তাদের আটকের পর
বুধবার ওই দুই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে
আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ
করা হয়েছে। তাদের রিমান্ডের আবেদন
করা হবে বলে জানিয়েছেন সিলেট
মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ কমিশনার
(গণমাধ্যম) জেদান আল মুসা।
তিনি জানান, আটককৃতদের বিরুদ্ধে
দায়েরকৃত দুটি মামলার একটি আইন শৃঙ্খলা
বিঘ্নকারী অপরাধ করার অভিযোগে (দ্রুত
বিচার আইনে) ও অন্যটি অস্ত্র আইনে।
লামাবাজার এলাকার খুশি
এন্টারপ্রাইজের স্বত্ত্বাধিকারী ঢাকার
নবাবগঞ্জ থানার রায়পুর গ্রামের মো.
আমির খানের অভিযোগে কোতোয়ালি
মডেল থানায় এ মামলা দু’টি দায়ের করা
হয়। দীর্ঘ ১০ বছর ধরে আমির খান
লামাবাজারস্থ খুশি এন্টারপ্রাইজ নামক
সিএনজি অটো রিক্সার ব্যবসা করছেন ও
তিনি সিলেটে বসবাস করে আসছেন।
গত মঙ্গলবার রাত ৯ টার দিকে দেশীয়
তৈরি একটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ ৪ ছাত্রলীগ ও
ছাত্রদল কর্মীকে লামাবাজার পুলিশ
ফাঁড়ি সংলগ্ন এলাকা থেকে আটক করে
পুলিশ। তারা হল নগরীর মুন্সিপাড়া
এলাকার বাসিন্দা সুনামগঞ্জের দিরাই
উপজেলার দিরাই গ্রামের সমদল
তালুকাদারের ছেলে সুবেন্দ্র তালুকদার
শাওন (২৪), একই গ্রামের মৃত বিজয় রায়
চৌধুরীর ছেলে উজ্জল রায় চৌধুরী (২৩),
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ থানাধীন
কেলিকানাইপুর গ্রামের মৃত মইন লাল
ঘোষের ছেলে ও বর্তমানে লামাবাজার
ছায়াতরু ২১/ ২ নম্বর বাসার বাসিন্দা অপু
ঘোষ (২২) ও সুনামগঞ্জের তাহিরপুরের
রায়পাড়া গ্রামের মৃত সুশীল রায়ের ছেলে
সৌরভ রায় (২৫)। এদের মধ্যে উজ্জল নগরীর
লামাবাজার বিলপাড় ৭৩ নম্বর বাসার
বাসিন্দা ও সৌরভ দাঁড়িয়াপাড়া ১৪ নম্বর
বাসার বাসিন্দা।
ব্যবসায়ী আমির খান মামলার অভিযোগে
জানিয়েছেন- ওই চার ছাত্রলীগ কর্মী
দীর্ঘদিন ধরে তার কাছে চাঁদা দাবি করে
আসছিল। মঙ্গলবার রাত পৌণে ৮ টার
দিকে তারা তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে
আগ্নেয়াস্ত্রসহ উপস্থিত হয়ে চাঁদা দাবি
করে। বিষয়টি তিনি তাৎক্ষণিক পুলিশকে
অবগত করেন।#আলোকচিত্রে : মুছলিম আলী
ছাত্রলীগ ও
ছাত্রদল কর্মীকে
রিমান্ডে চায়
পুলিশ
সিলেট নগরীর
লামাবাজার থেকে অস্ত্রসহ আটককৃত চার
ছাত্রলীগ ও ছাত্রদল কর্মীর বিরদ্ধে পৃথক
অভিযোগে দু’টি মামলা দায়ের করা
হয়েছে। মঙ্গলবার তাদের আটকের পর
বুধবার ওই দুই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে
আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ
করা হয়েছে। তাদের রিমান্ডের আবেদন
করা হবে বলে জানিয়েছেন সিলেট
মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ কমিশনার
(গণমাধ্যম) জেদান আল মুসা।
তিনি জানান, আটককৃতদের বিরুদ্ধে
দায়েরকৃত দুটি মামলার একটি আইন শৃঙ্খলা
বিঘ্নকারী অপরাধ করার অভিযোগে (দ্রুত
বিচার আইনে) ও অন্যটি অস্ত্র আইনে।
লামাবাজার এলাকার খুশি
এন্টারপ্রাইজের স্বত্ত্বাধিকারী ঢাকার
নবাবগঞ্জ থানার রায়পুর গ্রামের মো.
আমির খানের অভিযোগে কোতোয়ালি
মডেল থানায় এ মামলা দু’টি দায়ের করা
হয়। দীর্ঘ ১০ বছর ধরে আমির খান
লামাবাজারস্থ খুশি এন্টারপ্রাইজ নামক
সিএনজি অটো রিক্সার ব্যবসা করছেন ও
তিনি সিলেটে বসবাস করে আসছেন।
গত মঙ্গলবার রাত ৯ টার দিকে দেশীয়
তৈরি একটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ ৪ ছাত্রলীগ ও
ছাত্রদল কর্মীকে লামাবাজার পুলিশ
ফাঁড়ি সংলগ্ন এলাকা থেকে আটক করে
পুলিশ। তারা হল নগরীর মুন্সিপাড়া
এলাকার বাসিন্দা সুনামগঞ্জের দিরাই
উপজেলার দিরাই গ্রামের সমদল
তালুকাদারের ছেলে সুবেন্দ্র তালুকদার
শাওন (২৪), একই গ্রামের মৃত বিজয় রায়
চৌধুরীর ছেলে উজ্জল রায় চৌধুরী (২৩),
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ থানাধীন
কেলিকানাইপুর গ্রামের মৃত মইন লাল
ঘোষের ছেলে ও বর্তমানে লামাবাজার
ছায়াতরু ২১/ ২ নম্বর বাসার বাসিন্দা অপু
ঘোষ (২২) ও সুনামগঞ্জের তাহিরপুরের
রায়পাড়া গ্রামের মৃত সুশীল রায়ের ছেলে
সৌরভ রায় (২৫)। এদের মধ্যে উজ্জল নগরীর
লামাবাজার বিলপাড় ৭৩ নম্বর বাসার
বাসিন্দা ও সৌরভ দাঁড়িয়াপাড়া ১৪ নম্বর
বাসার বাসিন্দা।
ব্যবসায়ী আমির খান মামলার অভিযোগে
জানিয়েছেন- ওই চার ছাত্রলীগ কর্মী
দীর্ঘদিন ধরে তার কাছে চাঁদা দাবি করে
আসছিল। মঙ্গলবার রাত পৌণে ৮ টার
দিকে তারা তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে
আগ্নেয়াস্ত্রসহ উপস্থিত হয়ে চাঁদা দাবি
করে। বিষয়টি তিনি তাৎক্ষণিক পুলিশকে
অবগত করেন।#আলোকচিত্রে : মুছলিম আলী
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন